দ্বাদশ পরিচ্ছেদ Joፃ » গৌড়ীয় নাসীরকে ধরিয়া রাখতে পারিবি না, সম্রাট্ ছন্দ তাহাদিগকে ধরিয়া রাখতে পারবে না, সমগ্র আর্যাবর্ত, দক্ষিণাত্য একত্র ইলেও গোড়গণের পথ রুদ্ধ হইবে না। স্কন, গোড়ায় সেনা অসিম্পর্শ করিয়া প্রতিজ্ঞা করিয়াছে, ত{৮ার মাতার সন্ধানে যাইবে ।” “ তবে আর কি বলিব, স্কন্দ, সাম্রাজ্য রহিল, কৰ্ত্তব্য পালনে অবহেলা করি ও না । উত্তরাপথ রফুিল, তোরণ বিস্তুত হই ও না, অনস্তা ও পুর গুপ্ত রহিল, আত্মরক্ষায় অমনোযোগী তস্থ ও না । হর্ষ রঙ্গিল, তাহাকে দেখি ও পুত্র, যদি মরি, সাম্রাজ্য ধ্বংস না হয়, তাঙ্গ ইলে বৃদ্ধের অস্তি যথারীতি পাটলিপুত্রে প্রেরণ করিও, BBBBSBBB BBB BBS BBBB BBBB SBBB BBBS BB মাগধ, শস্তস্যামল মগধে প্রথম রবিরশ্মি আমার নয়নগোচর হইয়াছিল, নয়ননিম্প্রভ হইলে আমার ভস্ম কণ মাগধ নদীতে নিক্ষেপ করি ও । বুদ্ধ খুল্লতাত জীবিত আছেন, তাঙ্গকে কঠিও, বিচলিত কুললক্ষ্মী অচলস্থাপন করিয়া গোবিন্দ মরিয়াছে।” গোপাদ্রির চতুর্দিকে বিস্তুত প্রান্তরে পঞ্চলক্ষ সাম্রাজ্যের সেনা শ্রেণীবদ্ধ চষ্টয় দাড়াইল। গিরিশার্যে দুর্গপ্রাকারে তৃণপেন যুদ্ধের জন্ত প্রস্তুত হইল, কিন্তু তাঙ্গর বিস্মিত ইয়া দেখিল যে, মুষ্টিমেয় শুভ্ৰবস্ত্রাবৃত অশ্বারোহী দুর্গের দিকে অগ্রসর হইতেছে, অবশিষ্ট সেনা চিত্রপুস্তলিকার ন্তায় দণ্ডায়মান রহিয়াছে। দশসংস্ৰ গোঁড়ায় নাসীর শৈলপাদমূলে অশ্ব পরিত্যাগ করিল ও ক্ষিপ্ৰপদে বন্ধুর সঙ্কীর্ণ গিরিপথে দুর্গারোহণ করিতে আরম্ভ করিল। সহস্ৰ সহস্র শিলাখণ্ড, কটাহ কটাহ তপূতৈল, লক্ষ লক্ষ শূল ও ভয় তাহাদের উদ্দেশে নিক্ষিপ্ত হইল, কিন্তু যাহাদের উদ্দেশে নিক্ষিপ্ত হইল, তাহাদিগের গতিরুদ্ধ হইল না। দুর্গপ্রাকারে অবরুদ্ধ হণ বিক্ষিত হইল, প্রাস্তরে আর্য্যাবৰ্ত্তবাসী পুলকিত হইল, ভীষণ জয়ধ্বনিতে দুর্গপ্রাকার , কম্পিত হইল, শুভ্ৰবসন-পরিহিত নরদেহে
পাতা:করুণা - রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়.djvu/৩৭৫
অবয়ব