পাতা:কলিকাতা সেকালের ও একালের.djvu/৮৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুৰ্ব্বিংশ অধ্যায়। ৮২৩ একিসের কাজকর্ম, তিনি খুব ভালরূপ বুঝিতেন। সেই সময়ে মধ্যে भाषा, अथांब्र छज्जांब झझे ५क्थानि चांशज थांब्र बणमध्न श्रेङ । ७ जणभश्च जांशांज७णि, यांणांभांण जप्यउ विक्लग्न हहेछ । बांशब्र এ সব জলে-ডোবা জাহাজ কিনিতেন, তাহারা ইহার মাল বেচিয় উকা পাইতেন। অবশ্য এটা ভাগ্যের কথা । কাহারও ভাগ্যে বধে লাভ হইভ, কাহারও বা ক্ষতি হইত। রামদুলাল অভিজ্ঞতা ও উৰু বুদ্ধিবলে এই সকল জাহাজ কিনিলে লাভ কি ক্ষতি হইবে, তাহ বুঝিতে পারিতেন। একবার তাহার মনিব দত্তজা মহাশয়, তাহাকে এইরূপ একখানি জলমগ্ন জাহাজ কিনিবার জন্য চোঁদ হাজার টাকা গণিয়া দেন। রামদুলাল নিলামী-আপিসে উপস্থিত হইয়া দেখেন, তাহার আসিতে একটু বিলৰ হওয়ায়, জাহাজখানি ইতিপূৰ্ব্বেই ডাক হইয়া গিয়াছে। কিন্তু আর একখানি ডোবা-জাহাজ, তখনও নীলামের মুখে আছে। রামদুলাল দেখিলেন— দ্বিতীয় জাহাজখানি কিনিলেও যথেষ্ট লাভ হইতে পারে। তিনি প্রভুর অনভিমতে, দুঃসাহসে ভর করিয়া সেই জাহাজখানি, চৌদ্ধ হাজার টাকায় কিনিলেন । তাহার পর মুহুর্ভেই জাহাজের অধিকারী এক সাহেব আসিয়া উপস্থিত। সাহেবের বড় ইচ্ছা, ঐ জাহাজখানি তিনি কেনেন। তিনি যুবক রামদুলালকে অনেক ভয় প্রদর্শন করিলেন, তাহাকে চৌদ-হাজার টাকা দিতে চাহিলেন, কিন্তু রামদুলাল কিছুতেই হঠিলেন না। শেষ সেই সাহেব, এক লাখ চৌদ্দ হাজার টাকা দিয়া সেই জাহাজ খরিদ করেন। এক মুহুর্ভে, বুদ্ধিবলে এক লাখ টাকা নগদ লাভ পাইয়া, রাষছলাল উৎসাহপূর্ণ হৃদয়ে, প্রভূর নিকটে আসিয়া উহাকে সকল কথা খুলিয়া বলিলেন ও তাহার সম্মুখে সেই এক লাখ চোঁদ হাজার টাকা গণিয়া দিলেন। দত্তজ মহাশয় এই যুবকের লিলেভিতা ও প্রস্তুভক্তি দেখিয়া, বড়ই মোহিত হইয়া বলিলেন—“দুলাল ! এই এক লাখ টাকা লাভ, তোমার বরাতেই হইয়াছে। আমার চোঁদ হাজার টাকা জাৰি লইতেছি। কিন্তু প্রালব্ধ-লব্ধ ঐ লাখ টাকা তোমার।” এই ঘটনায় রামকুলালের ভাগ্য-পরিবর্তন হইল। এই লাখ টাকাকে মূলধন করিয়া, তিনি ব্যবসা জারভ করিলেন। সততায় ও তীক্ষণুদ্ধি" डिनि अङ्कण थप्नवब्र श्रेब्रा फेरुन । “हेदोब्र ऊँोशब्र भूत फेब्रडिङ्ग