૨૪ . কল্পদ্রুম। : श्राप्झ, डाश कि कथन अष्ट्रङब कब्रिब्र छाथिग्राप्झ्न ? %ष्कार्किश गर्थन সম্পূর্ণ পঞ্চম স্বরে গান আরম্ভ করে, কোকিলপ্রিয় যে তাম দেয়, তাহা কি পাঠক অনুধাবন করিয়া গুনিয়াছেন ? যদি না শুনিয়া থাকেন, আমরা সন্ধান বলিলাম, মনোযোগ দিয়া শুনিবেন , । মুখের অবস্থা ছুউক, আর দুঃখের অবস্থা হউক, একবিধ অবস্থা মামুষের ভাল লাগে না। পাছে বঙ্গবসির মন নিত্য বদন্তমুখ ভোগ করিয়া বিরক্ত হুইয়া উঠে, এই ভাবিয়া সেই কৃপানিধান অচিরকাল মধ্যে আবার গ্রীষ্মের বিধান করিয়া দিবেন । যখন আবার নিদাঘতাপ নিতান্ত অসহ্য হইয়৷ উঠিবে, বর্ষ আনিয়ু উপস্থিত করিয়া দিৰেন। অনবরত ধারাপাত যখন ভাল লাগিবে না, শরৎ আসিয়া উপস্থিত হইবে। বঙ্গবাসির প্রতি ইহার পর কৃপাচিকু পাঠক আর কি দেখিতে চান ? এদিকে ত এই গেল, ওদিকে ভগবান, বঙ্গবাসির জীবকা কেমন স্থলভ করিয়া দিয়াছেন। একটা ধান্যে শত ধান্য ও একটী বীজে শত সহস্ৰ ফল জন্মে। ধান্যক্ষেত্রে অধিক কষ্ট করিতে হয় না, বৃক্ষ অর্জন করিয়াও অধিক ক্লেশ পাইতে হয় না । ইদানীন্তন আর্য সস্তানেরা যে জীবিকা অর্জনার্থ এরূপ কষ্ট পাইবেন, প্রাচীন আর্য্যেরা তাহা স্বপ্নেও ভাবেন নাই । বঙ্গভূমি তাহাদিগের প্রতি কামছঘ হইয়াছিল । তঁহাদের স্বধ স্বচ্ছন্দের পরিসীমা ছিল না। তাহাদের যথেষ্ট অবসর ছিল । তাহার সেই অবসর কাল ঈশ্বরের আরাধনায় ও আমোদে অতিবাহিত করিতেন । ৰঙ্গবাসির মন অকৃতজ্ঞ নয় । বিদেশীয়েরাও যদি ইহাদের এক গুণ উপকার করেন, ইহারা তাহদের প্রতি দশ গুণ কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করিয়া থাকেন। ষ্টেটস মান সম্পাদক রবর্ট নাইট বঙ্গদেশের হিতার্থ দুই চারি কথা বলিয়াছিলেন, সেই জন্য ইহার স্থানে স্থানে সভা করিয়া তাহার প্রতি কত কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করিলেন । আর যে ঈশ্বর বঙ্গবালির প্রতি উল্লিখিত প্রকার অসীম করুণ প্রকাশ করিয়াছেন, বঙ্গবাসী फारérब्रl cष ॐांशग्न थङि त्रकृङख इहे८बन, ऐश cकांन क्ल८महे जञ्चादिङ নহে । তাহদের কৃতজ্ঞতারসাভ্র-চিত্তে ভক্তিস্রোত প্রবাহিত হইতে লাগিল । প্তাহারা স্রোতে গা ঢালিয়া দিলেন। তাহারা গাছ পাথর সকলেই ঈশ্বর দেখিতে লাগিলেন এবং ঈশ্বর ৰোধে সকলেরই পূজা পদ্ধতি, প্রচার করিয়া দিলেন। ঐ সময়ে প্রাচীন জার্ক শিদিগের সাত “ সৰ্ব্বং খৰিদং ব্রহ্ম" এই DDD BBBB DDD DBB BB DD DD BBBBB BB
