পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YVOD কাব্যের কথা করিয়া হইয়াছে, তাহারাই এই রূপ-রঙের লীলা-মাধুৰ্য্য উপভোগ করিতে stics অনন্ত রূপের মাঝে এ মন শুধু দু-একটা রূপকেই চিনিতে পারে, BBBD KLDS BDD uDBB DBBDDD DBD gD uBDD BDB BDS BBDD চিনিতে পারি, অসীম জ্যোতিরাশির মাঝে আমরা যেন পতঙ্গবৎ উড়িয়া বেড়াইতেছি । কল্পকলার রূপের ধ্যানে যখন সমাধি হয়, তখন সেই আসল রূপটি ফুটিয়া উঠে ! এই সাধনায় সিদ্ধ সাধক রামপ্রসাদ গাহিয়াছেন ষড় দর্শনে দর্শন পেলেম না আগম নিগম তন্ত্র সারে । সে যে ভক্তি-গ্লসের রসিক সদানন্দে বিরাজ করে পুরে ৷ কল্পকলার স্রষ্টা সত্য সত্যই এই রূপের ভিতর দিয়া দর্শন করে, BBBB BBBS SD DDDDDLDB K DDS SBED SODBB S SDD DBS কলাবিদের প্রাণ সেই মহাপ্ৰাণের রন্ধে, রন্ধে, আপনি বাজিয়া উঠে। এই বিশ্ব তাহার কাছে এক বিরাট আয়নার মত ঝক ঝক করিতেছে, কলাবিদ সেই আদিতে নিজের রূপের প্রতিরূপ দেখিয়া নিজ মাধুরী আস্বাদন করেন। প্রতিরূপের ভিতরেই তঁহার বিলাস-বিবৰ্ত্ত ফুটিয়া উঠে, তাহার আত্মার রূপ বিশ্বের প্রাণের ভিতর জাগিয়া উঠে, বিশ্বের প্ৰাণের রূপ তঁহার প্রাণে প্ৰতিভাত হয়। এই যে অন্তরে অন্তরে রূপের পরিচয় লাভ করা যায়, তাহাই প্ৰাণের রূপান্তর।! আমি বলিয়াছিলাম যে, বাঙ্গলার আধুনিক গীতি-কবিতায় সেই প্ৰাণে প্ৰাণে অনুভূতি, সেই “স্বাদিতে নিজ মাধুরী” প্ৰাণের সেই সাৰ্ব্বভৌমিক কল্পকলার রূপান্তর হয় নাই। চণ্ডীদাসের গানে, রামপ্ৰসাদের গানে যে রূপান্তরের পরিচয় পাওয়া যায়, আধুনিক কবিদিগের কবিতার মধ্যে তাহ পাওয়া যায় না। তাহার কারণ আছে। গীতিকবিতার