পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԳV) কাব্যের কথা -জীবনে ও সাহিত্যের, কৰ্ম্মের ও ধৰ্ম্মের পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় যে ছাপ পড়িয়াছে ; গানে, সুরে, চিত্তে, স্থাপত্যে যে ক্লোদ, যে পঙ্ক, যে ধূলী, যে খড়ি-মটীর রং পড়িয়াছে, তাহাকে মুছিতে হইবে ; ধৰ্ম্মে, কৰ্ম্মে, মনুষ্যত্বে ভাবের দাসত্ব, ভাষার দাসত্ব ত্যাগ করিতে হইবে । হে বাঙ্গালী, জানিও, তাহা ছাড়া আর কোন পথ নাই,--নাই। তাই সেই জীবন ও ধৰ্ম্মের, প্রাণ ও সাহিত্যের মাঝে বাঙ্গলার সেই চিরন্তন বাণীকে তোমাদের কাছে, সাহিত্যের মধুর বিচিত্ররূপের ভিতর দিয়া আনিয়া দিতেছি ; গ্ৰহণ করা -গ্ৰহণ করা । ইহাকে বৈষ্ণব-তত্ত্ব বা রসের কথা বলিয়া, তত্ত্বের কথা না জানিয়া, রসের কথা না বুঝিয়া ফেলিয়া দিও না ! ইহা বাঙ্গলার নিজস্ব শ্রেষ্ঠ সম্পত্তি, ইহা বাঙ্গলার মাটির ও প্ৰাণের মিলন-ভূমি ; এই কাব্যলোকেই বাঙ্গলার মনুষ্যত্বের শ্রেষ্ঠ বিকাশ । মনে DDDLS BBS SLDBBD DBDmS DDBBB DOB DS DBBBDBTYYDBD সত্যসত্যই বাঙ্গলার স্বাভাবিক বিচিত্ৰতা । ইউরোপীয় সাহিত্য ও দর্শনের কথা মুখস্থ করিয়া, সেই কথাগুলিই রাসান দিয়া, বাঙ্গলায় বলিলেই বাঙ্গালীর জীবন হঠাৎ বিচিত্ৰ হইয়া উঠে না । এই মিথ্যা বৈচিত্ৰ্য KELkD DDDSDDY BBBB BDBBDLDLDB S BBD SDSL DDBDBDD DL S অামি যে প্ৰাণ ও সাধনার দিকে ফিরিতে বলিতেছি, আমি ষে বৈচিত্র্যের মধ্যে আমাদের সাহিত্যকে গড়িয়া তুলিতে বলিতেছি, বাঙ্গলা তাহার নিজের মাধুরী আস্বাদন করিয়া, নিজে যে বিচিত্ররূপে জগতের কাছে নিজকে ধরিয়াছিল ও আপনি যে শত শত অপূর্ণ ভাবে বিচিত্ৰ হইয়া বিকসিত হইয়া উঠিয়াছিল, তাহ সেই বিচিত্ৰ প্ৰাণধারারই কথা। পাশ্চাত্যের এই ভাব-মোহ এই “বিশ্ব” মোহ যাহা আমাদের সমস্ত স্নায়ুকে, নাড়ীচক্রকে ব্যাধিপীড়িত মূৰ্ছারোগগ্ৰস্ত করিয়াছে, তাহা হইতে আমাদের উদ্ধার হইতেই হইবে। বাঙ্গলার