পরীর ষায়] ময়ন-ফুলের আকুল মালিকা দোলায়ে চুলে নিশুতি নিরালা নীরব নিশীথে পরীরা বুলে । *হোকৃ—মাথা খাও,—দাড়াও ক্ষণেক অশ্বারোহী । তোমারি লাগিয়া পরশপাথর এনেছি বহি ; পেতে দিব এই জ্যোৎস্না-আঁচল তোমার তীরে, সম্পদ আর মুখের যা সেরা—সপিব করে।” “উছ !” তবে মর” কহি নিশাচরী,হিম আঙুলে ছোয়াইল বীর অশ্বারোহীর হৃদয়-মূলে। ময়না-ফুলের শিথিল মালিকা জড়ায়ে মাথে নাচে নিশাচরী বিজনের পরী গহন রাতে । জিন-কসা কালো ঘোড়াটি মিলাল জিনের নীচে, আড়-কাটা আঁটা জুতার ওঁত সে এখন মিছে ; কম্পিত দেহে অশ্বারোহী সে সহসা দ্যাথে,— পাংশু-মুরতি মৃদ্ধগতি কে গো ?—আসিছে এ কে ! হাতে হাত নিতে দাড়াল সে পথে ! “সরে যা, ওরে ! পরী ! নিশাচরী ! শয়তানী তুই—ছুসনে মোরে।” ময়না-ফুলের অপরূপ মালা পরিষা চুলে ঘিরিয়া ঘুরিয়া ফিরিয়া ফিরিয়া পরীরা বুলে। *ছুসনে আমায়, পথ ছাড় পাপী—অপদেবতা,— বধূ লয়ে আসি-কালি যে আমার বিয়ের কথা।” “হায় পতি !” কহে পাংশুমুরতি করুণ রবে *এবারের মত শ্মশানই মোদের বাসর হবে ; আমি নাই অার।” শুনি’ সমাচার অশ্বারোহী ক্ষুব্ধ লালসে হতাশে পড়িল অঁাকড়ি মহী । ময়না-ফুলের লোভনীয় মালা জড়ায়ে মাথে নাচে স্নান জ্যোৎস্না-রাতে নিশাচরী যত পরী জ্যোৎস্না | cणकँ९ cन निन् &aré
পাতা:কাব্য-সঞ্চয়ন (সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত).djvu/২৭৫
অবয়ব