কালিদাস । বলিয়াই কালিদাস “কালিদাস’, তিনি ‘ভারবি’ বা ‘মাঘ’ নাহে । * दां०' व 'कौश्ल्स' नाश्म । 3) ^ حصح۔۔۔۔۔۔۔ সুদক্ষ মণিকার যেমন, আকর-লব্ধ, অসংস্কােত মণি শাণোল্লিখিত করিয়া তাহার নৈসৰ্গিক ঔজ্জ্বল্য প্রকাশিত করিয়া লয়, আমাদের সুদক্ষ কবিও, তদ্রুপ, স্বকীয় প্রতিভাযন্ত্রের সাহাম্বে, বর্ণনীয় পদার্থের অপ্রয়োজনীয় অংশ পরিবর্জন-পূর্বক, তাহার স্বাভাবিক কান্তির স্ফুরণ করিয়া লইতেন। কোন স্থানে বেন। পদার্থের কিয়ৎ পরিমাণে বর্ণনার প্রয়োজন, কোথায় কোন পদার্থের বিন্যাস করিলে রচনায় বস্তু সুসামঞ্জস, চমৎকারী ওহৃদয়-গ্রাহী হইবে, তাহা তিনি যেন দিব্য-নয়নে দেখিতে পাছ তেন। জগতের যাবতীয় পদার্থই কল্পনার রঞ্জনে রঞ্জি করিব, বর্ণনার চাতুৰ্য্যে অসুন্দরকেও সুন্দর করিয়া छूब्नि १ কবি-জন-সুলভ। এ দুবুদ্ধি আঁহার ছিল না। যাহা সুন্দর. " সৰ্ব্ব-দোষ-বিমুক্ত, বিশেষতঃ, যাহা চিরদিনের মত, ভূত-ভবিষ্য বৰ্ত্তমান—সকল সময়ে, সকল দেশের, সকল সমাজবাসী মানুষে, হৃদয়-সিংহাসন অধিকার করিতে পরিবে, যাহার সংস্কার পাষাণে। রেখার ন্যায় মানবের হৃদয়পটে চিরাঙ্কিত থাকিবে, তাদৃশ। বিশুদ্ধ পদার্থ-নির্বাচনে তিনি ‘বৃহস্পতি’ ছিলেন। যাহা ইহার পরি । পন্থী, তিনি তাহা স্পর্শও করিতেন না । পর-হৃদয়-জ্ঞানে তাহার এতাদৃশী অভিজ্ঞতা ছিল বলিয়াই, অন্যান্য কবির কাব্যের ন্যায় তাহার কাব্য পাঠে আমরা ক্লান্ত হই না। একবার তাহার কাব্যে মনঃসংযোগ করিলে, তাহা এজীবনে আর ছাড়িতে পারি R
