انده . « . ه*- . . » که به جهاد جع 雲露 g وع تم خ *: এত বলি যান হরি রাজারে লইয়া । কুরুপুরে প্রবেশেন দ্বার ঘুচাইয়া ॥ রাজারে কহেন হরি শুন ধৰ্ম্মপুত্র। অনুপম দেখহ দ্বিতীয় কুরুক্ষেত্র ॥ পিতা পাণ্ডু দেখ রাজা জননী কুন্তীকে । শ্বেতছত্র বিরাজিত রাজার মস্তকে ॥ বামে মাদ্রী বসিয়াছে মদ্রের কুমারী । অন্ধরাজ বসিয়াছে সহিত গান্ধারী ॥ দেখহ বিকর্ণ কর্ণ কৌরবকুমার। দুৰ্য্যোধন শত ভাই সঙ্গে সহোদর ॥ । ভগদত্ত শল্য মন্দ্ররাজ জয়দ্ৰথ । অভিমনু্য ঘটোৎকচ সুরথ ভরত ॥ বিভাট দ্রুপদ দেখ স্বপুত্র সহিতে । পাঞ্চালীর পঞ্চপুত্র দেখহ সাক্ষাতে ॥ শিশুপাল স্বশৰ্ম্ম মগধ নৃপমণি । একে একে দেখ অষ্টাদশ অক্ষৌহিণী ॥ শকুনি উত্তর পুণ্ড, দ্রোণাচাৰ্য্য গুরু । ভগদত্ত শল্য রাজা সিন্ধু ভীম উরু ॥ পঞ্চজন পড়িলেন স্বগেতে আসিতে । চারি ভাই দেখ রাজা দ্রৌপদী সহিতে ॥ বিস্ময় মানিয়া রাজা কৃষ্ণের বচনে । চিত্রের পুত্তলি প্রায় চান চারি পানে ॥ পাসরিয়া সকল মর্ত্যের শক্ৰকার্য্য । যথাযোগ্য মিলন করেন হৈয়। ধৈর্য্য ॥ আনন্দ সাগরে মগ্ন হৈল তনু মন । যুধিষ্ঠিরে দেখিয়া সানন্দ জ্ঞতিগণ ॥ কেহ আশীৰ্ব্বাদ করে কেহ প্ৰণিপাত । পিতা মাতা জ্যেষ্ঠতাত বন্দে নরনাথ ॥ ভীষ্ম দ্রোগ্ন কর্ণ বীরে করি দণ্ড নতি । মহা অনন্দিত রাজা দেখি গোত্র জ্ঞাতি ॥ যুধিষ্টির কর্তৃক দশ অবতারের স্তোত্র । হৃষ্ট হৈয়া করিছেন কৃষ্ণের স্তবন। তব মায়া কে বুঝিতে পারে নারায়ণ ॥ । স্থষ্টি স্থিতি প্রলয়ের তুমি হৰ্ত্ত কৰ্ত্ত । প্রধান পুরুষ তিন ভুবনের ভৰ্ত্ত ॥ Tন্বয়োজসেবানিমাঞ্চ তাং ভঙ্গে রতিমঞ্জরীম । মীনরপে বেদ উদ্ধারিলা তুমি জলে । কূৰ্ম্মরূপে ধরণী ধরিলা অবহেলে ॥ " ধরিয়া বরাহ কায় দন্তে কৈলে ক্ষিতি । হিরণ্যকশিপু হন্ত নৃসিংহ মুরতি ॥ বামন আকারে বলি নিলা রসাতলে ৷ তিন পদে ত্রিভুবন ব্যপিলা সকলে ॥ | রামরূপে রাবণের সবংশে সংহার। নিঃক্ষত্র করিলা ভূগুরাম অবতার ॥ বলরামরূপে সূৰ্য্যন্বত আকৰ্ষিলে । বুদ্ধরূপে আপন কারুণ্য প্রকাশিলে । কন্ধিরূপে বিনাশ করিলা স্লেচ্ছ ভূপে । প্রতিকল্পে অবতার হ’লে এইরূপে ৷ ঋষি মুনি যোগী যার নাহি পায় অন্ত। মোরে উদ্ধারিলা মহা বিপদ তরণী । রহিল অদ্ভুত কীৰ্ত্তি যাবত ধরণী ॥ এত স্তুতি নৃপতি করেন নারায়ণে । সন্তুষ্ট করেন হরি তারে আলিঙ্গনে ॥ গোবিন্দ বলেন রাজা তুমি মম প্রাণ । | স্বশরীরে আইলা আমার বিদ্যমান ॥ কৃষ্ণের আদেশে রাজা পরিজন লৈয়া ! রছিলেন হরিপুরে হরষিত হৈয়া ॥ অশ্বমেধ সাঙ্গ হৈল স্বৰ্গ আরোহণ । পাইল পরম পদ পাণ্ডুপুত্ৰগণ ॥ মহাভারত শ্রবণে ব্ৰহ্মহত্যা পাপ হইতে রাজা i জন্মেজয়ের মুক্তি । বলেন বৈশম্পায়ন শুন জন্মেজয় । অষ্টাদশ পৰ্ব্ব সাঙ্গ পাণ্ডব-বিজয় ॥ ব্রহ্মবধ পাপে মুক্ত হৈলে অতঃপরে । দান তপ দ্বিজসেবা পূজ বৈশ্বানরে ॥ শুক্লবৰ্ণ চান্দোয় দেখেন বিদ্যমানে । কৃষ্ণবর্ণ দূর হৈল ভারত শ্রবণে ॥ দেখি সব সভাসদ হরিষে বিস্ময় । ব্ৰহ্মহত্য পাপে মুক্ত হৈল জন্মেজয় । [ भशङब्रड চরিবেদে যাহার ক্রিয়ার নাহি অন্ত ॥ " -ਂ UA -w
