レo অদ্ভুত শক্তিতে করুণা ও সহানুভূতি হৃদয় পূর্ণ করিয়া কি এক অব্যক্ত বেদনায় চোখের পাতা আদ্র করিয়া তুলিতেছে। শুনিয়াছি বিলাতী। “নাইটিংগেল” পাখী কঁাটার উপর বুক রাখিয়া গান করে ; সে গানে সকলেই মুগ্ধ হয়। জলধর বাবুর জীবন সুখের জীবন নহে। শাস্তির সন্ধানে তিনি লক্ষ্যহারা উস্কার নায় জীবনের দীর্ঘকাল কোথায় না। ছুটির বেড়াইয়াছেন । কিন্তু তঁাহার প্ৰিয়-বিরহ-ক্ষুব্ধ প্ৰবাসী-জীবন DEDDLt BB LtDD DBBBBD KBD DDD SDDBuBBBDuBDS DDD কণ্টকবিদ্ধ বক্ষে তিনি গান গাহিয়াছেন, তাই সেই গান আমাদের হৃদয় স্পর্শ করিয়াছে। জলধর বাবু যদি তঁহার এই ক্ষুদ্র গল্পপুস্তকে পাণ্ডিত্য প্ৰকাশের চেষ্টা করিতেন, মাটির প্রদীপে গরীবের পর্ণ-কুটীর আলোকিত না করিয়া, যদি সেখানে বিলাতী এসোিটলিন গ্যাসের আমদানী করিতেন, বর্ণনাচ্ছিটায় ভাবের দৈন্য ঢাকিয়া কালোয়াতের মত কেবল রাগিণী । ভজিয়াই শ্রোতৃমণ্ডলীকে মুগ্ধ করিবার প্রয়াস পাইতেন, তাহা হইলে হয় তা সমালোচকের কণ্ঠ হইতে বিস্তর “বাহবা” উদগীরিত হইতে ; কিন্তু এমন করিয়া তিনি চোথের পাতা ভিজাইতে পারিতেন না। এইখানেই র্তাহার রচনার সার্থকতা। অখ্যাত পল্পীজীবনের নিখুঁত চিত্র হিসাবে “কিশোরে'র এই গল্পগুলি অতুলনীয় হইয়াছে ; এবং জলাধর বাবুর বিশেষত্ববিহীন বেদনাভার ব্যৰ্থ-জীবনের সহিত এই গল্পগুলি চমৎকার খাপ খাইয়াছে। এই তুচ্ছ কথা কয়েকটি বলিবার জন্যই ‘কিশোরে’র ভূমিকা-রূপে এই কয়েক পৃষ্ঠার অবতারণা ; কিন্তু শক্তির অভাবে কথা কয়টি যেমন ভাবে বলা উচিত ছিল, তাহা বলিতে পারিলাম না, ইহাই ५:१ । शेडि মেহেরপুর, । শ্ৰী দীনেন্দ্ৰকুমার রায় मीश्ना ভদ্ৰকুমা রায়ু
