পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/১১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুল-বধু Y we হো করিয়া হাসিয়া উঠিল । হাসির ধমকে তাহার একেবারে দুইপাটী দাঁতই বাহির হইয়া পড়িল। ‘সম্বন্ধীর সম্বন্ধটা যেন তারিণীচরণের অাতে যাইয়া ঘা দিল । সে কালি ভড়ের কথার মাঝখানেই বলিয়া উঠিল,-“তাহ’লে ভড়ামশাই আমার আর দোষ নেই। ‘সম্বন্ধীর সম্বন্ধটা” দেখছি বেশ ভাল করে বুঝিয়ে দেওয়া দরকার।’ ক্রমেই সম্প্রদানের স্থানটা অনেকখানি নিকাইবার প্রয়োজন হইয়া দাড়াইতেছে দেখিয়া গোবিন্দ চক্ৰবৰ্ত্তীর ভিতরটা একেবারে শুকাইয়া উঠিয়াছিল, সে তাড়াতাড়ি বলিল, “শুভ-কাজে ও সব হাঙ্গাম-টাঙ্গাম যত না হয়, ততই মঙ্গল।” - কালি ভড় একটা বিশ্ৰী রকম হাসিয়া বলিল, “আরে রাম বল, এর আবার হাঙ্গাম টাঙ্গাম কি হে। বুড়োটার কি আর পদার্থ আছে ? নাতিটীকে ধরে এনে, দুটা কান ধরে দু’গালে দুটা চড় দিয়ে gछtg नि३, ७ श्छकgानि अद्र थांकृहद ना ।' তারিণীচরণ সজোরে তাহার দুই হস্তে একটা তালি দিয়া বেশ একটু উচ্চৈস্বরে বলিয়া ফেলিল, “ঠিক বলেছেন ভাড়মশাই, কালই আমি সেই বন্দোবস্ত করছি ? অস্থানে মুক্ত ছড়ান হয় নাই দেখিয়া ভড়ামশাই মনে মনে বেশ একটু গৰ্ব্ব অনুভব করিতেছিল। কিন্তু মানুষকে বিশ্বাস নাই, তাই সে ব্যাপারটা একটু টেকসই "করিবার জন্য আর একটা কোটান চড়াইবার চেষ্টায় ছিল, সেই সময় পরিচারিক আসিয়া সংবাদ দিল, “মামাবাবু, মাঠাকুরুণ আপনাকে একবার বাড়ীর ভিতর ডাকছেন, বিশেষ কি দরকার আছে ! ob