পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুল-বধূ। osso পিছনে আসিয়া দাড়াইয়াছে। বালিকার আচরণে অখিলচন্দ্ৰ সত্যই বিশেষ বিরক্ত হইয়াছিলেন ; গম্ভীর ভাবে বলিলেন,— “তুমি আবার এখানে এলে কেন ?” বালিকা অতি তাচ্ছিল্য ভাবে বলিল,-“কেন আসবে না, একি তোমার কেনা পুকুর ?” অখিলচন্দ্র বিরক্তভাবে কহিলেন,-“কেন। পুকুর না হতে পারে, কিন্তু আমি রীতিমত টাকা দিয়ে পাশ করিয়ে তবে মাছ ধৰ্ত্তে এসেছি।” বালিকা গম্ভীর ভাবে উত্তর দিল,-“বড় কাজই করেছা! পাশ করেছ মাছ ধরবার, ধারে কেউ দাড়াবে না। তার তো আর

  • * कलूनि ।।”

অখিলচন্দ্ৰ এবার বেশ একটু ক্রুদ্ধ হইয়। বলিলেন,-“তোমার গোলমালে আমার চার থেকে যদি মাছ পালায় তাহ’লে কিন্তু ভাল হবে না বলছি।” বালিক অবজ্ঞাভরে হাসিতে হাসিতে বলিল, “ও ভারি তো আমার মাছ ধরিয়ে, তার আবার চার। তুমি যা মাছ ধৰ্ত্তে 'জান তা এক টানেই বোঝা গেছে।” “পুকুরে যদি মাছ থাকৃতো তো বুঝিয়ে দিতুম মাছ ধৰ্ত্তে জানি কি না,” বলিয়া অখিলচন্দ্ৰ মুখখান বেশ একটু ভারি করিয়া আবার যাইয়া ছিপ ধরিয়া বসিলেন । বালিকা হাসিতে হাসিতে বলিল, “নেই বই কি ? এতো আর রায়েদের ডোবা अश !” °C父