পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুল-বধূ। বালিকার কথার খোচ খাইয়া অখিলচন্দ্ৰ ছিপ ফেলিয়া অবাক হইয়। বালিকার মুখের দিকে চাহিলন ! তবে কি বালিকা র্তাহাকে চিনে ! তিনি কথাটার প্রতিবাদ করিতে যাইতেছিলেন কিন্তু দেখিলেন প্ৰতিবাদ করিবার উপায় নাই। প্ৰতিবাদ করিলে তঁহাকে আরও খেলো হইতে হয়। মৎস্য থাকুক। আর নাই থাকুকৃ তিনি যখন নিজেদের পুকুর ছাড়িয়া বসুদের দীঘিতে মাছ ধরিতে আসিয়াছেন তখন আর সে কথায় তর্ক চলে না । কাজেই তঁহাকে বাধ্য হইয়া সে কথা চাপা দিয়া বলিতে DBDBDSHSHDBB DDD DB BBS BDB DS LLDB0 BDS DBBBYS uDD মারছি-মাছ না। উঠবার কারণ কি ?” বালিকা মৃদু হাসিয়া বলিল, “কারণ তুমি মোটেই মাছ ধ’ৰ্ত্তে स्कन् व् !” বালিকার কথার ভঙ্গিমায় অখিলচন্দ্ৰ না হাসিয়া থাকিতে পারিলেন না, তিনি হাসিতে হাসিতে বলিলেন,-“আমিতো । মোটেই জানি না।--তুমি তে! জান ।” বালিকা গম্ভীর ভাবে বলিল, “তা তোমার চেয়ে ঢের ভালো। ” জানি।’ অখিলচন্দ্র তৎক্ষণাৎ তঁহার সেই হুইল বাধা প্ৰকাণ্ড ছিপটা বালিকার হস্তে তুলিয়া দিয়া বলিলেন, “আচ্ছা ধব দেখি মাছ, দেখি তোমার কি রকম বাহাদুরী {” حصصي বালিক সটান সেই হুইল বাধা প্ৰকাণ্ড ছিপটা অখিলচন্দ্রের