পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাল পেড়ে সাড়া পর, হাতকটা জ্যাকেটের লেসে হাতের অৰ্দ্ধেক খানি ঢাক। গলায় এক ছড়া সরু হার, কাপড়ের বাহিরে আধখানা চিক্‌চিক কবুছে, হাতে সরু সরু টুকটুকে গিনি সোনার ক'গাছি চুড়ি ! আমি যখন তার মাথায় ছাতা ধরে তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলো, তখন সীতা বলছি দাদামশাই, আমার মনে হচ্ছিলো যেন 0BDt uBJEG DBBDS DDBD JS BD BDDS SYDBBDLDS যদি এ মেয়েকে বিয়ে কৰ্ত্তে না। পারি, তবে আমার জীবনই রুথ।” ব্লগ মহাশয় তাকিয়া ছাড়িয়া একেবারে উঠিয়া বসিয়াছিলেন, বলিলেন, “বহুৎ আচ্ছ। ভায় ! তা ভয়া তুমি কেন শান্তনুর মত দাসীরাজার কাছে গিয়ে কন্যাটী ভিক্ষা কবুলে না। আমি ভািব তুম, ভায়। আমার, এত অল্প বয়সে এত গুলো পাস কল্পে কি ক’বে ! আজি বিশ্বাস হ’লো-না তুমি পারি,-তোমার ক্ষমতা আছে । তবে কথা হচ্ছে কি জানি ভায়া, বার ইঞ্চি ছাতিতে ছত্রিশ ইঞ্চি ছাতির জামা হ’লে সে যেমনই দেখতে হ’ক্‌ পর চলে, কিন্তু যদি ছয় ইঞ্চি ছাতি হয় তা হ’লে যে মোটে পরাই চলে না। ’ ঠাকুরদাদার কথার ভাব আজ অখিলচন্দ্ৰ ঠিক হৃদয়ঙ্গম করিতে পারিলেন না। আর হৃদয়ঙ্গম হইবেই বা কি করিয়া,- যাহার দ্বার হৃদয়ঙ্গম হয়, সেই প্ৰাণটাই যখন নাই, তখন হৃদয়ঙ্গম হওয়া অসম্ভব। তিনি কিয়ৎক্ষণ ঠাকুরদাদার মুখের দিকে চাহিয়া থাকিয়া বলিলেন, “তুমি কি যে ঠাট্টা কর দাদামশাই, তার (ड्ठ (1म अर्थ के श् मl ।" রায় মহাশয় মৃদু হাসিয়া ব্য S. حصي ললেন, “ভায়া, অর্থ বেশ পরিষ্কার З о