কুল-বধু যেন কঁাশরের ন্যায় বাজিয়া উঠিল, “গৌরীশঙ্কর রায়ের নামে এখনি কি হাজার লেটেল খাড়া হবে না ! কৰ্ত্ত হুকুম—শুধু হুকুম LS KDB TBB BDD BBD DD D S কিন্তু রায় মহাশয় নীরব ; তিনি ভাবিতেছিলেন এক্ষণে কি করা। কৰ্ত্তব্য। তিনি যে তঁাহার পৌত্রকে বড় আস্ফালন করিয়া বলিয়াছিলেন যে, সে যেই হউক, সে যদি তাহদের পাল্ট ঘর হয়, তবে তিনি যে তাহাকেই রায়বংশের কুলবধু করিবেন। তখন তো তঁহার এ কথা একবারও মনে হয় নাই যে সে কন্যা আর কেহ নয়, তঁহারই প্ৰতিবেশী জমিদার রতন বোসের একমাত্র কন্যা পুষ্পরাণী। যদি অখিলচন্দ্রের বর্ণনাটা একটু চিন্তা করিয়া দেখিতেন, তাহা হইলে হয়তো তাহা বুঝিলেও বুঝিতে পারিতেন, কিন্তু তিনি যে প্রথম হইতেই ভাবিয়া নিশ্চিন্ত হইয়াছিলেন যে, সে আর কেহ নয়, নিশ্চয়ই কোন একটা বুনোদের মেয়ে। সেই সময় রসিক মোহন কাছারী বাড়ীতে প্ৰবেশ করিল। কক্ষে প্ৰবেশ করি।-- য়াই সে বেশ একটু চাঞ্চল্য লক্ষ্য করিয়াছিল,—তাই সে একবার রায় মহাশয়, একবার নায়েব মহাশয়ের দিকে চাহিয়া একটু যেন বিস্মিত হইয়া বলিল,-“ব্যাপারখানা কি,--বড় কৰ্ত্তার মেজাজটা আজ একটু রুক্ষ রুক্ষ ঠেক্ছে কেন ?” এতক্ষণে রায় মহাশয় কথা কহিলেন । তিনি রসিকের দিকে ফিরিয়া বলিলেন —“তারপর তোমার খবর কি ? ছোটবাবুকে বে। সংবাদ দেবে বলেছিলো, তার কোন সংবাদ পেলে ?’ রায় মহাশয়ের কথায় রসিক এক গাল হাসিয়া উত্তর দিল । V&