পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুল-বধু । “বড়াকৰ্ত্তা, রসিক যখন বলে গেছে, তখন সে সংবাদ না নিয়ে ফেরবার লোক নয়। তবে কথাটা কি হয়েছে জানেন-সংবাদটা বড় বেগোছ বলে ঠেকৃছে।” রায় মহাশয় গম্ভীরভাবে বলিলেন, “কি রকম ?” রসিক রায় মহাশয়ের কর্ণের নিকট মুখ আনিয়া একটু চাপা। গলায় বলিল,-“সম্বন্ধি তারিণী দে বাটা যে সহজে রাজী হবে, उ5ा द'gन 6दक्ष ठूशू का। ।' রসিকের কথায় রায় মহাশয় বুঝিলেন রসিক সন্ধান করিতে ছাড়ে নাই । তিনি কোন কথা কহিলেন না, কেবল ইঙ্গিতে নায়েবকে সেই পত্ৰখানা রসিক মোহনকে দিতে বলিলেন। পত্রখানা পাঠ করিতে করিতে রসিকের মুখভঙ্গি নানারূপ ভাব ধারণ করিতে লাগিল । সে কোনক্রমে পত্ৰখানা পাঠ শেষ করিয়া একবার রায় মহাশয়ের মুখের দিকে চাহিল। তাহার পর পত্ৰখানা ফরাশের উপর ফেলিয়া দিয়া, সে তাহার চাদরখানা কোমরে বাধিয়া বঁাশের লাঠিটার উল্টা দিক ধরিয়া দুই তিনবার রায় মহাশয়ের মুখের সম্মুখে ঘুরাইয়া চীৎকার করিয়া উঠিল, “গৌরীশঙ্কর রায়ের প্রজারা কি সব মরেছে । তারা কি লাঠি চালাতে छ6न्म न्म !' অমনি কাছারী বাটীর চতুদিক হইতে একটা বিকট ‘রে রে” শব্দ উঠিল। ভট্টাচাৰ্য খুড়া বাটীর বিগ্ৰহ গোপীনাথের পূজা শেষ করিয়া ফিরিতেছিলেন -এই “য়ে রে’ শব্দে ভঁাহার অন্তরাত্মা যেন MsSDDLS SBDBDB DBB DBBB DDDBDB DB BBSYSDDBDD WW)