পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুল-বধু 7 w "Ni ** *h ar "l "r তাড়াতাড়ি কাছারী বাড়ীর ভিতর ঢুকিয়া রায় মহাশয়ের পশ্চাতে যাইয়া দাড়াইলেন,-মনে মনে মৃদুস্বরে বলিলেন, “ব্যাটারা একেবারে ডাকাত।” ঠাকুরদাদার তলব পাইয়া অখিলচন্দ্ৰ কাছারী। ৰাটীতে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। তঁহাকে দেখিবা মাত্র কাছারী বাটীতে উপস্থিত সমস্ত প্ৰজামণ্ডলী আবার সেই বিকট ‘রে রে’ শব্দ করিয়া উঠিল। ভট্টাচাৰ্যা খুড়া চক্ষু মুদ্রিত করিলেন, ভয়ে তঁহার কণ্ঠতালু পৰ্য্যন্ত শুষ্ক হইয়া গিয়াছিল। প্রত্যক্ষভাবেই তঁহার দেহ থরহরি কম্পিত হইতে লাগিল । তিনি তঁহার হস্তস্থিত সামান্য নৈবিদ্যের পুট্‌লিটা আরও জোরে চাপিয়া ধরিলেন। অখিলচন্দ্ৰ ব্যাপার কি ভাল বুঝিতে না। পারিয়া বিস্ময়বিশ্বফারিত নয়নে ঠাকুরদাদার মুখের দিকে চাহিতে লাগিলেন। রসিক অগ্রসর হইয়া বলিল, “আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন। ছোট বাবু, কোন ভয় নেই, সুভদ্রা হরণ হবে ।” কিন্তু রায় মহাশয় গম্ভীরভাবে বলিলেন, “ন। বিবাদ বিসন্ধাদে প্রয়োজন নেই। প্ৰথমে জানা দরকার এ পত্র কমলরাণীর অনুমতানুসারে লিখিত হয়েছে, না তারিণীচরণের খেয়াল। কাল সন্ধ্যার পর রসিক তুমি এর একটা পাক খবর নেবে । তারপর যা হ’ক একটা ব্যবস্থা করলেই হবে।’ কাছারী বাটীর প্রত্যেক প্ৰাণী একটা উদ্‌গ্ৰীৰ टा626ष्ट्र ठूi: মহাশয়ের শেষ আদেশটা শুনিবার জন্য অপেক্ষা করিতেছিল, কিন্তু রায় মহাশয়ের কথায় সকলেই যেন বেশ একটু ক্ষুঃ হইয়া পড়িল । Spፃ