*१ তৈত্তিরয়োপনিষদ । প্রতিপাদ্য বিষয়ের সহিত সম্বন্ধ পবিজ্ঞাত থাকিলেই লোকে তাদৃশ ছিg শ্রবণ, গ্রহণ, ধারণ ও তাঁহার অভ্যাসে প্রবৃত্ত হইয়া থাকে। ‘আত্মাকে প্রবণ করিবে, তদ্বিষয়ে মনন করিবে ও নিদিধ্যাসন করিবে’ ইত্যাদি অন্য ফ্রন্থ হইতেও জানিতে পারা যায় যে, অগ্রে শ্রবণাদি করিতে হয়, পশ্চাৎ বিদ্যাফল अॉष्ठ छ्ग्न !> ব্রহ্মবিদ,--ব্রহ্মের লক্ষণ পরেই বলা হইতেছে । তিনি সৰ্ব্বাপেক্ষ অতিশয় বৃহৎ বলিয়া ব্ৰহ্ম ; তাহাকে বিশেষভাবে জানেন বলিয় ব্রহ্মবি ; আপ্লোঠি অর্থ-প্রাপ্ত হন ; পর অর্থাৎ নিরতিশয় { যাহা অপেক্ষা মহৎ নাই) { তাহ প্রাপ্ত হন }। উক্ত ব্ৰহ্মই এখানে ‘পর’ শব্দের অর্থ ; কেন না, এক বস্তুর জ্ঞানে কখনই অন্য বস্তু প্রাপ্ত হওয়া যায় না। অপর শ্রুতিত স্পষ্টক্ষিরেই ব্রহ্মবিদের ব্রহ্মপ্রাপ্তি ফল প্রদর্শন করিতেছেন—“যে লোক সেই পর ব্রহ্মকে জানে, সে ব্রহ্মই হয়', ইত্যাদি ॥২ ভালকথা, পরে বলা হইবে যে, ব্ৰহ্ম সৰ্ব্বগত ও সকলের আত্মস্বরূপ ; তবে তাহা অার সাপ্য ( প্রাপ্য ) হয় কিরূপে ? — কোন একট পরিচ্ছিন্ন বস্তুরই অপর পরিচ্ছন্ন বস্তুর সহিত প্রাপ্তি দেখিতে পাওয়া যায় । ব্ৰহ্ম ধর্থন অপরিচ্ছিন্ন ও সৰ্ব্বাত্মক, তখন পরিচ্ছিন্ন ও অনাত্ম বস্তুর ( পৃথক্ বস্তুর ) ন্যায় তাহার প্রাপ্তিত যুক্তিযুক্ত হয় না । না, এ দোষ হইতে পারে না । কেন ? যেহেতু ব্রহ্মের যে, প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তি, তাহ কেবল দর্শন ও অদর্শন-সাপেক্ষ মাত্র । অভিপ্রায় এই যে, এই জীব প্রকৃতপক্ষে ব্রহ্মস্বরূপ হইলেও, ভুতমাত্রা দ্বারা অর্থাৎ ক্ষিত্যাদি ভূতাংশ দ্বারা যে, বাস্থ (অনাত্মভূত ) ও পরিচ্ছিন্ন অন্নময়াদি আবরণ নিৰ্ম্মিত হয়, সেই আবরণী ভূত অন্নময় দেহ প্রভূতিতে আত্মদৃষ্টি করায় তাহাতেই তাহার চিত্ত আসক্ত বা অনুরক্ত হইয়া থাকে। যেমন ["দশমঃ ত্বমসি’ স্থলে । প্রকৃত দশম সংখ্যার পূরণ-দশম ব্যক্তি নিজে সন্নিহিত থাকিয়াও আপনার অন্যত্র সঙ্খোয়ুপূরণে অর্থাৎ অন্ত ব্যক্তিতে দশমত্ব সংখ্য নিৰ্দ্ধারণে ব্যগ্রতীনিবন্ধন স্বরূপীভাব দর্শন করিতেছিল, অর্থাৎ যেন আপনারই অভাব মনে করিতেছিল, (১) ঠিক তেমনই জীবও S0S BBBBBS DDBBHBB BDtt BB BBB BD DBSBBB BBBB BB BKS DB DDBBB S BB BB BBBS DD DDS DDK DDBS BSBSBB BB DDB S KB HHSDD DDS DDD BB BBB BBS DDD BBBBD DD BB DD BBB BBD D tSS DDB BDDtDD DDD DDS gggBBtt DD DDtSDDD DD DDD BBBD DD
