পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/১৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাংলা, এগিয়ে চল । SNS এই পথনির্দেশ দেবার জন্য ২৫শে ও ২৬শে মে ঢাকায় বঙ্গীয় প্ৰাদেশিক কনফারেন্সের বিশেষ অধিবেশন বসে। এই কনফারেন্স আহবান করার পরিকল্পনা বাস্তবিকই অত্যন্ত সময়োচিত হয়েছিল। যোগদানকারী ডেলিগেটদের সংখ্যা ভালই হয়েছিল, তঁরা ছিলেন প্ৰায় ৬০০ জন এবং তঁরা অত্যন্ত আগ্ৰহ নিয়ে এসেছিলেন । ২৫শে মে ঢাকায় আমাকে ও নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে বিপুলভাবে সংবর্ধিত করা হয় । আসল কনফারেন্সে দর্শকদের বিরাট সমাগম হয় এবং আনুষঙ্গিক অনুষ্ঠানগুলিও, যেমন ছাত্র কনফারেন্স, শ্রমিক কনফারেন্স, কিষাণ কনফারেন্স, নারী সম্মেলন সাফল্যমণ্ডিত হয়। ঢাকা থেকে সবাই আশা, বিশ্বাস ও অফুরন্ত প্ৰতাশা নিয়ে ফিরে আসে। ঢাকা কনফারেন্সে যারা যোগদান করেছিল তাদের কী অনুপ্রাণিত করে ? সেখান থেকে যে দৃঢ় ও স্পষ্ট পথনির্দেশ দেওয়া হয় তাই । ঢাকার আহবান ছিল সংগ্রামকে তীব্র করার ও সংগ্ৰামী ফ্রন্টকে BDDBBD DBBDB DBDBDSS BDDBD BBD DBDDDB DBB DDD D S গত কয়েক মাসে ভারতের চেহারার আমূল পরিবর্তন ঘটেছে। যে জনগণের কাছে যুদ্ধের ডাক গেছে তারা তাদের আত্মবিশ্বাস ও আত্মমৰ্যাদা ফিরে পেয়েছে এবং স্বাধীন জাতির মত চিন্তা করতে, অনুভব DDSLD Lq DDY DDDL BB BDBDS কনফারেন্স তাই জনসাধারণকে বলে, নবজাগ্ৰত স্বাধীন ভারতের চেতনার সঙ্গে সঙ্গতিহীন রাজনৈতিক দাসত্বের যা কিছু চিহ্ন বর্তমান সে সব তারা যেন ছুড়ে ফেলে দেয়। কলিকাতার হলওয়েল মনুমেণ্টষা শহরের বুকের উপর দাড়িয়ে বাঙালীর দাসত্বকে প্রচার করছে, তাকে এবারে যেতে হবে। আমাদের পরাধীনতার আরও একটা নিদর্শনকে এবারে বিদায় নিতে হবে, যেমন, জেলে বা নিয়ন্ত্রণাধীনে রাজনৈতিক কর্মীদের বন্দীদশা । এবং এই কাজ মুক্ত ও মহান ভারতের বুকের থেকে বিগত দুই শতাব্দীর কলঙ্কলেখা মুছে ফেলবার ভূমিকমাত্র। ঢাকা কনফারেন্স ভারতের জনসাধারণকে অত্যাবশ্যক আরেকটি সাবধানবাণী শুনিয়েছে। রাজা ও রাজ্যের রাতারাতি যখন বিলোপ