পাতা:কোরাণ-তত্ত্ব - ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী.pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোরাণ-তত্ত্ব । 《动 অনেকে বুঝিতে পারেন নাই। দ্যুদিগের হাত হইতে দীনহীন গরীরের জীবিকার একমাত্র অবলম্বন নূতন তৈয়ারি নৌক৷ দস্থ্যগণ চুরি করিয়া লইয়। যাইবে আশঙ্কায় ছিদ্র করিয়৷ জলমগ্ন করিয়া দিলেন। একটী শিশু সস্তানকে প্রাণে বধ করিয়াছিলেন উদ্দেশ্য ভবিষ্যতে সে দস্থ্যবৃত্তি দ্বারা বহুলোকের অনিষ্ট সাধন করিবে তাহার নিবারণ। নাবালকের ভগ্ন দেয়াল মেরামত করিয়া দিয়াছিলেন উদ্দেশ্য দেওয়ালের মধ্যে প্রোথিত ধনসম্পত্তি রক্ষা কর । খাজাখেজের বিনা পারিশ্রমিকে ভগ্ন দেয়াল মেরামত করায়, বিনাদোষে শিশুসন্তানকে বধ করায়, নির্দোষী গরীবের নৌকা ছিদ্র করিয়া ডুবাইয় দেওয়ায় মুসা তাহাকে নানারূপ দোষারোপ করেন। পরে মূলতত্ত্ব অবগত হইয়াছিলেন। কৃষ্ণ ও কংশ মুসা ও ফেরাউন। কংশ অত্যন্ত অত্যাচারী ছিলেন এবং অতীব পাপিষ্ঠ ও ধরার পীড়ক ছিলেন। র্তাহার প্রতি এই শূন্তবাণী হইয়াছিল যে দেবকীর অষ্টমগর্ভে যে পুত্রসন্তান হইবে সে কংশকে বধ করিয়া ধরার ভার লাঘব করিবে ও পৃথিবীতে শান্তি স্থাপন করবে। কংশ দেবকীকে বধ করিতে উদ্যত হইলে বসুদেব নারীবধ করিতে নিষেধ করেন এবং পুত্র জন্মিলেই তাহাকে বধ করা হইবে এইরূপ স্থির হয় এবং দেবকীর প্রতি গর্ভে পুত্রসন্তান জন্মিবামাত্ৰই কংশ স্বয়ং