পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জানুয়ারি-জুন) ১৮৯৪.pdf/৭০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७९ صممسمصخها গেল তাহ সমৰ্পণ করিতে পারবেন, এবং তদনুসারে ঐ আসিষ্টান্ট কলেক্টর বা ডেপুটী কলেক্ট্রর বা অগসিষ্টান্ট কমিশনর বা অতিরিক্ত আলিষ্টাণ্ট কমিশনর ঐ দরখাস্ত শুনিয়া নিম্পত্তি কারবেন । (১) ঐ দরখাস্ত যে কোন আসিষ্টাণ্ট কালেক্টর, ডেপুটী কালেক্টর, আসিষ্টান্ট কমিশনর বা অতিরিক্ত আসিষ্টান্ট কমিশনরের ইন্তে এরূপে সমৰ্পণ করা যায় ত৭ প্রতি ১৩ ও ১৪ ধারার বিবান বর্তিবে । ১৮ ধারা । (১) আসিষ্টান্ট কালেক্টর কি ডেপুটী কালেক্টর কি আসিষ্টাণ্ট কমিশনর কি অতিরিক্ত আসিষ্টান্ট কমিশনরের অজ্ঞার উপর আপীল আজ্ঞা করিবার পর পনর দিনের মধ্যে জেলার কালেক্টরের নিকট উপস্থিত করা যাইতে পারিবে, এবং এই আইনের বিধানাধীনে কোন কালেক্টরের মুল আজ্ঞার উপর আপীল, অজ্ঞা করিবার পর ত্রিশ দিনের মধ্যে কমিশনরের নিকট উপস্থিত করা যাইতে পারিবে । (২) জেলার কালেক্টর স্থানীয গবণ মেন্টের মঞ্জুরি এলইয়া সাধারণ বা বিশেষ আজ্ঞা ক্রমে এীরূপ সকল আ|পীল শুনানির নিমিত্ত আপনার অধীন কোন কালেক্টরের নিকট চালান দিলে তাহার আইন সঙ্গত কার্য্য করা হইবে । (৩) আপীল কর্তৃপক্ষ আদেশ দিলে (স্থলান্তরে নহে) যাবৎ উক্ত আপীলের ......”(བཱ“མ། *"ত "শি নিম্পত্তি না হষ আজ্ঞা জারি স্থগিত রাখা যাইতে পারিবে । কিন্তু স্থানীয় গবর্ণমেণ্ট আদেশ দিলে যিনি জেলার কালেক্ট্রর নহেন এরূপ কোন কালেক্টরের মূল আজ্ঞার উপর আপীল জেলার কালেক্টরের নিকট উপস্থিত করা যাইতে পারবে। এৰূপ আজ্ঞা করিবার পর পনর দিনের মধ্যে ঐ আপীল উপস্থিত করিতে হুইবে । (৪) এই ধারানুযায়িক প্রত্যেক স্থলে যে দিবসে আজ্ঞা করা যায় তাহা উক্ত কাপের প্রথম দিবস বলিয়। গণনা করা যাইবে । ১৯ ধারা। কোন আমিষ্টান্ট কালেক্টর কি ডেপুটী কালেক্টর কি আসিষ্টাণ্ট কমিশনর কি অতিরিক্ত আসিষ্টান্ট কমিশনরের আজ্ঞাব উপর তাপীল হইলে, কালেক্টর যে আজ্ঞা করেন তাহার উপর আপীল করিবার অধিকার থাকিবে না। কিন্তু কমিশনর ও জেলার কালেক্টর স্থানীয় গবৰ্ণমেন্ট হইতে ক্ষমতা প্রাপ্ত হইলে এই আইনের বিধানের নিম্ন মাধানে যদি কোন স্থলে উচিত বোধ করেন তবে কালে ক্টরের আসিষ্টান্ট কালেক্টরের, ডেপুটী কালেক্টরের, ठा!निष्ठे|- कांहल छेरा न ডেপুটী কালেক্টব, আসিইণ্ট কমিশনৰ প্রভূতিব নিকট হইতে কালেক্টরেব নিকট ও কালেক্টধেব নিকট হইতে কমিশনবেল নিপুট আপীল হুইবাৰ কথা । আপীল চালান দিবাব 卒臀11 সArশাধনেৰ ক্ষমতাব - ? || 1 গবৰ্ণমেণ্ট গেজেট, ১৮৯৪ সাল ৫ জুন। פלאשבד: খস্তুেৰ মিগপতি হক্টলে [ बड़े ५७ ।। _ ബ আসিষ্টান্ট কমিশনরের বা অতিরিক্ত আসিষ্টান্ট কমিশনরের, আজ্ঞা সংশোধন করিতে পরিবেন। ২• ধারা । (১) আট ধারার বিধানান্নসারে যে ব্যক্তিকে ডিক্ৰীমত খণতক ...” ు ಶ್ಗ বলিয়া বিবেচনা করা যায় তিনি টীকা ও দৰে টাকা অর্ম ২১ ধারামত সার্টফিকেট জারী মত কৰিলে নীলাম ৰহিত ক্রমে কোন স্থাবর সম্পত্তি झ३६य अम! भन्नधरष्ठ বিক্রীত হইবার পর ত্রিশ কৰিতে পাধিবাব কথ। । দিনের মধ্যে যে কোন সময়ে নিম্বলিখিত টাকা অামানত করিলে সার্টফিফেট রহিত ও নীলাম অন্যথা করিবার নিমিত্ত কালেক্টরের নিকট দরখাস্ত করিতে পারবেন :– (ক) সার্টফিকেটের লিখিত টাকা মায় খরচ ও to যে তারিখে সার্টফিকেট গাঁথিয়া রাখা &. হয় সেই তারিখ হইতে আমানত কারবার তারিখ পয্যন্ত হিসাব করিয়া ঐ টাকার উপর বার্ষিক শত করা বার টাক। হারে স্বদ । (খ) নীলামের যে পণের টাকায় ঐ সম্পত্তি বিক্রীত হইল । (গ) দণ্ড স্বরূপ নীলামের পণের টাকার দশমাং শের সমান টাকা । (ঘ) উপস্থিত সময়ের প্রচলিত কোন আইনান সারে ডিক্ৰীমত খাতকের কালেক্টরকে যে সকল বাকী টাকা দিতে হয় । (২) ত্রিশ দিনের মধ্যে এরূপ আমানত করা গেলে কালেক্টর সার্টফিকেট রহিত ও নীলাম অন্যথা করণ সূচক আজ্ঞা করিবেন। (৩) কালেক্টরের এই ধারাম্যায়িক কোন আজ্ঞাক্রমে নীলাম রহিত করা গেলে কালেক্টর নীলামের যত পণের টাকায় স্থাবর সম্পত্তি বিক্রীত হইল তাহ মায় (গ) দফার লিখিত দণ্ডের টাকা ক্রেতাকে দিবেন । (৪) কালেক্টর এই ধারানুসারে যে আজ্ঞা করেন তাহা চুডান্ত হইবে । ২১ ধারা। দশধারার উল্লিখিত নোটস জারী இ করিবার পর এক মাস গত নোটিস দিবাব এক মাস হইলে, অথবা যদি ১২ ধারার পবে অথৰ অপত্তিৰ দব- উল্লিখিত দরখাস্ত দেওয়া যায় তবে ঐ দরখাস্ত শুনা গিয়া নিম্পত্তি হইলে আদায় হইবার তারিখ পর্য্যন্ত বার্ষিক শত করা ছয টাকা হারে স্বদ ও খরচ কুদ্ধ ৫ কি ৭ কি ৯ ধারার বিধান মতে লিখিত সার্টফিকেট প্রবল ও জারী করা যাইতে পারিবে । যে স্থানে বাঙ্গালী সন প্রচলিত আছে সেই স্থানে যে সনে বাকী দেন পডে সেই সনের শেষ দিন হইতে এবং যে স্থানে আমল বা ফসলী সন প্রচলিত আছে সেই স্থানে যে সনে বাকী দেন পডে সেই সনের জ্যৈষ্ঠ সার্টফিকেট প্রবল কবিতে পাfধবাৰ কথা । তমাদিব কথা ।