बछे थ७ ।] &= ബ-ജ്-ബ= مییاباحی حبیبیسی است که جمعیتوحیحی ১৩ ধারা । (১) কালেক্টর এরূপ দরখাস্ত শুনিবার দিন ধাৰ্য্য করিবেন, এবং ঐ मदथांख ७मिदांव निम प्तिान অথবা তাহা শুনিবার : জন্য পরবর্তী অপর যে দিন কৰিবাৰ কথা । স্থির করা যায় সেই দিনে, ঐ সার্টফিকেটে যত টাকা লেখা থাকে তৎসমুদয়ের বা তাহার কে ন অংশের নিমিত্ত দরখাস্তকারী দায়ী কি না ইহা নিরূপণ করিবেন ও তদনুসারে উক্ত সার্টফিকেট রহিত কি রূপান্তরিত কি পরিবর্তিত করিতে পারিবেন। (২) উক্ত রূপ কোন দরখাস্ত শুনিয়া পূৰ্ব্বোক্তরূপ নিম্পত্তি করণার্থ ভদ্রুপ প্রত্যেক কালেক্ট্রর সাক্ষিদিগকে সমন দিবার ও উপস্থিত করাষ্টরার ও পরীক্ষা করিবার ও দলীল জানাইবার সম্বন্ধে দেওয়ানী আদালতের সমুদয বা কোন ক্ষমতা পরিচালন করিবেন এবং এই সকল বিষয় সম্বন্ধে দেওয়ানী মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণালী বিষয়ক আইনে যে যে বিধান আছে এই সকল ক্ষমতা পরিচালনকারা কান্সেক্টরের প্রতি সেই সেই বিধান বৰ্ত্তিবে । কিন্তু যদি কালেক্ট্রর এরূপ বিবেচনা করেন ষে দরখাক্সের প্রকাশিত স্থলের বিচাব দেওয়ানী আদালতে অধিকতর উপযুক্ত রূপে হইতে পারে তাহা হইলে তিনি দরখাস্তকারিকে দেওয়ানী আদালতে পাঠাইয়। দিতে পরিবেন । ১৪ ধারা । (১) দরখাস্তকারী ঐ দরখাস্তের ও দরখাস্তকffবব বিরুদ্ধে তাহার শুননির খরচ বা খরকালেক্টৰেৰ খবচা দিবাৰ চার কোন অংশ দিবেন, আদেশ কবিতে পাবিবাব অথবা যদি কালেক্টরের নিপত্তি 정 দরখাস্তকারির অমুকুল হয় তাহা হইলে গবৰ্ণমেন্টই হউন কি কোর্ট অব ওয়ার্ডসই হউন, যে পক্ষের প্রার্থনা মতে সার্টফিকেট দেওয়া গেল সেই পক্ষের দিতে হইবে কালেক্টরের এরূপ আদেশ করিবার সম্পূর্ণ ক্ষমতা থাকিবে । (২) তদ্রুপ কোন দরখাস্তকার, ঐ খরচ দিবেন কালেক্ট্রর কোন স্থলে এরূপ আদেশ করিলে, ঐ খরচার টাক সার্টফিকেটের লিখিত টাকায় যোগ করা যাইবে, এবং তাহা তথায় প্রথমে লেখা থাকিলে যে ৰূপে আদায় কর। যাইত সেই রূপে আদায় করা যাইতে পরিবে । ১৫ ধারা । (১) মাট ধারার বিধানামুসারে যে ব্যক্তিকে ডিক্ৰীমত খাতক কবণার্থে ডিক্ৰীমত খণ্ড বলিয়া বিবেচনা করা যায় কের দেওয়ানী નિષ્ક્રિ তিনি ১৩ ধারার উল্লিখিত ८भाककभ१ ॐ-हिङ *विटङ जॉ*डिग्न नि”ीडि रहे दोब्र পাবিধব কথা । তারিখ হইতে এক বৎসরের মধ্যে যে কোন সময়ে উক্ত جاني طوله فسع سبهمهsخة তদণ্ডেৰ প্ৰতি দেওয়ানী মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণালী fর যখক আইনেৰ কেশন ८कांभ १ि५ॉम दर्पि3 १ीत 卒9{ निद्रौ८° १ता51 ठाॉwभ ৰুব যাইবে তাঙ্গৰ কথা । সার্টফিকেটের প্রতিবাদ গবর্নমেন্ট গেজেট, ১৮৯৪ সাল ৫ জুন | נכ\ সার্টফিকেটের লিখিত টাকা দিবার দায়ের প্রতিবাদ করণার্থ ও উক্ত সার্টফিকেট রহিত করণার্থ দেওয়ানী আদালতে মোকদম উপস্থিত করিতে পরিবেন। কিন্তু ঐ ডিক্ৰীমত খাতক ১২ ধারামতে কালেক্টর সাহেবের নিকট দরখাস্ত করিয়া যে কারণে উক্ত সার্টফিকেট রহিত হইবার দাওয়া করেন তাহ নিন্দেশ না করিলে অথবা যদি উক্ত রূপ দরখাস্ত করিয়া তজপ কারণ নির্দেশ না করিয়া থাকেন তবে তাহা না করিবার বিশেষ হেতু ছিল এই বিষয়ে দেওয়ানী আদালতের প্রতীতি জন্মাইতে না পারিলে উক্ত মোকদ্দম গ্রাহ্য করা যাইবে না । (২) উক্ত এক বৎসর মিয়াদের মধ্যে তদ্রুপ কোন মোকদম উপস্থিত করা না গেলে, অথবা তদ্রুপ কোন মোকদম উপস্থিত করা গেলেও এ ডি ক্রীমত খাতকেল বিরুদ্ধে নিম্পত্তি হইলে ঐ সার্টফিকেট চুডান্ত হইবে, এবং সব্বপ্রকারে দেওয়ানী আদালতের চুডাস্ত ডিক্রীর ন্যায় বলবৎ ও ফন্সবৎ হইবে । ১৬ ধারা । (১) এই আইনের বিধানমতে নিয়মিতৰূপে কোন সার্টফিকেট লেখা গেলে যদি নিম্নলিখিত এক বা একাধিক কারণ লক্ষিত इय(ক) সার্টফিকেটে যে টাকা লেখা যায়, যদি সার্টফিকেট লিখিত হইবার পূৰ্ব্বে সেই টাকা বাস্তবিক দেওয়া বা শোধ করা হইয়া থাকে। (খ) যদি সার্টফিকেটে যত টাকা লেখা থাকে তাহার কোন অংশই সার্টফিকেট অম সারে ডিক্ৰীমত খাতকের দেন ন৷ হয় । — তবে দেওয়ানী আদালত ঐ সার্টফিকেট রহিত করিতে পরিবেন, তন্য কোন কারণে পরিবেন না । (২) বঙ্গদেশস্থ ফোর্ট উইলিয়ম রাজধানীর অন্তর্গত হাই কোর্টের যে নিয়মিত সরেনও বিচারাধিকার আছে অথবা কলিকাতার ছোট আদালতের যে বিচারণধিকার আrছ তাহার যাহাতে কোন বিস্তু হয় এই ধারার কোন কথার এরূপ অর্থকরিতে হুইবে না । (১) জেলার কালেক্টর বা মহকুমার অধ্যক্ষতা ভারপ্রাপ্ত কোন কালেক্ট্রর সাধারণ বা বিশেষ আজ্ঞাক্ৰমে আপনার অধীন কোন আসিষ্টণ্ট কালেক্টর, কি ডেপুটী কালেক্ট্রর কি আসিষ্টট কমিশনর কি অতিরিক্ত ভাসিষ্টণ্ট কমিশনরের হস্তে ১২ ধারা অমুসারে যে দরখাস্ত দাখিল করা সার্টফিকেট ন খন চুড়ান্ড হইবে ই হার কথা । দে ও নীি আদালত কর্তৃক সার্টফিকেট বহিত কবি পাব হেতুব কথা । ১৭ ধারা । vেপুটী কলেষ্টব ই ভূতিব প্রত কপেষ্ট বৈধ দব থ{গু শুনিবাব মিমি গু সম পণ শবিতে পাৰিবাৰ কথা ।
