পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জানুয়ারি-জুন) ১৮৯৪.pdf/৭০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ա9Այս গবর্ণমেন্ট গেজেট, ১৮৯৪ সাঙ্গ ৫ জন। [ बड़े थ७ ।। --سمعیسمٰعینی-میسسx;g-۔ TiSeeeSASAS CLLLSSTSAT DDSAMSMMS -خی معتصمسعجمere-arc= مج نص ہے۔ حجم می-بدیسی ۔این-----۔ Noms gasemas করেন যে, ৪ ধারামসারে যে কোন কর্মচারীকে বিশেষ মতে নিযুক্ত করা যায় তাহাকেই জেলার কালেক্টর বলিয়া গণ্য করা যাইতে পারে এবং তিনিই ৭ ধারামুসারে সার্টফিকেট দিতে । এই মত প্রকাশ করায় অধীন কর্মচারিদের হস্তে যত টুকু ক্ষমতা দিবার অভিপ্রায় ছিল তদপেক্ষ বেশী ক্ষমতা প্রদত্ত হইল, এমন কি কোন কোন বিষয়ে তাহাদিগকে আর জেলার কর্তৃপক্ষের অধীন থাকিতে হইল না। কেবল জেলার কালেক্টরদের কর্তৃক ন হইয়া যাহাতে ঐ আইন অমুসারে কালেক্টর স্বরূপ বিশেষ মতে নিযুক্ত কর্মচারিদের দ্বারাও উক্ত আইনের ৭ ধারামতে সার্টফিকেট প্রদত্ত হইতে পারে তজ্জন্য ১৮৯১ সালের বঙ্গীয় ১ আইনটি বিধিবদ্ধ করা হয় । শেষোক্ত আইনটি এক্ষণে রহিত করা গেল। উহার সারভাগ পাণ্ডুলিপিতে গৃহীত হইয়াছে। আবার হাই কোর্টের একটি নিষ্পত্তি ক্রমে আইনের একটা ধারার এমন অর্থ করা হইয়াছে যে, সেই ধারাব কখনই এরূপ অর্থ হইবাব অভিপ্রায় ছিল না । এরূপ অর্থ করিবার দৰুণ আইনের কার্য্য সুচাৰুরূপ চলিবার পক্ষে বিশেষ ব্যাঘাত হয় । ৩ । ১৮৮৯ সালে খ্ৰীযুত জন বীমস সাহেব সি, এস, রাজস্বের নিমিত্ত নীলাম বিষয়ক আইন সংশোধন ও সংগ্রহ করণার্থ একখানি পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত করিতেছিলেন। ঐ সময়ে ১৮৮০ সালের বঙ্গীয় ৭ আইনটি সংশোধনাৰ্থ একখানি পাণ্ডুলিপি প্রণয়ন করিবার ভারও তাহার প্রতি অর্পণ করা হয়। তৎপ্রণীত শেষোক পাণ্ডুলিপি খানি প্রকাশিত করা হয় ও তৎসম্বন্ধে সৰ্ব্বসাধারণের মত জানিবার নিমিত্ত প্রচারিত হয়। উক্ত পাণ্ডুলিপি সম্বন্ধে হাই কোর্ট ও রেবিনিউ বোর্ড হইতে রিপোর্ট প্রাপ্ত হওয়া যায় ও তাহদের ও গবলে৯ের মধ্যে আরও অনেক চিঠিপত্র লেখা হইয়াছে । এই সকল তর্কবিতর্কেরপর গবৰ্ণমেন্ট যে সকল নিজকে উপনীত হইয়াছেন উপস্থিত পাণ্ডুলিপিতে তাহাই লিপিবদ্ধ হইল । g । আইনের অভিপ্রায় এই যে, সার্টফিকেট কাৰ্য্যপ্রণালী সম্বন্ধীয় নিয়মিত চলিত কাৰ্য্য চালাইবার ক্ষমতা ডেপুটী কালেক্টর ও এরূপ অপর কর্মচারিদের প্রতি অপিত হইলেও রাজস্ব সংক্রান্ত এই কাৰ্য্যবিভাগের সাধারণ পরিচালন, কর্তৃত্ব ও তত্ত্বাবধান অপর সকল রাজস্ব কাৰ্য্য বিভাগের ন্যায় কেবল মাত্র জেলার কালেক্টরের হন্তেই ন্যস্ত হইবে। আইনের ৪ ধারাটির শব্দ বিন্যাস এইরূপ ষে, যাহাতে তত্ত্বাবধান ও কর্তৃতকারী জেলার কালেক্টর” ও “কালেক্টর" এই দুইয়ের মধ্যে প্রভেদটি স্পষ্টরূপে প্রদর্শিত হয় তক্রপ পরিবর্তন করা অতীব কঠিন । “কালেক্টর" বসিতে এরূপ অধীন কর্মচারীকে বুঝাষ যিনি বিচার ও শাসন সংক্রান্ত কাৰ্য্য করতে ক্ষমতাপন্ন বটেন কিন্তু জেলার কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা প্রাপ্ত মহেন । “জেলার কালেক্টর ' DDDD BBB BBBBBB BBB BBB BBBBB B BBB BBB BBS BB BBBBBBB BBBBB কাৰ্য্য কারবার ক্ষমতাও আছে, আর্থৎ কোন কারণে ঐ রূপে কাৰ্য্য করা উচিত বিবেচনা করিলে তিনি তাছাও করতে পারবেন। পুরোক্ত প্রভেদটি নিম্নলিখিতরূপে প্রদর্শিত করিবার প্রস্তাব করা যাইতেছে, অর্থাৎ পাণ্ডুলিপির ৪ ধারায় “ জেলার কালেক্টর" এই শব্দগুলির একটী নুতন ব্যাখ্যা দেওয়া যাইতেছে এবং কোন্‌ স্থলে কেবল মাত্র জেলার কালেক্ট্ররই কাৰ্য্য করিবার ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মচারী হইবেন ও কোমৃ স্থলে বিশেষ মতে নিযুক্ত কালেক্টরের কার্য্য করিতে পারবেন আইনের মধ্যে বরাবর এইটি স্পষ্ট করিয়া দেখান হইতেছে। পাণ্ডুলিপির ৪ (১) ও ৩১ ধারাক্রমে বিধান করা যাইতেছে যে, গবৰ্ণমেণ্ট কর্তৃক স্পষ্টরূপে অনুজ্ঞাত ন হইলে বিশেষ মতে নিযুক্ত কালেক্টরের আপিলী ক্ষমতা পরিচালন করবেন না এবং তদ্রুপে হইলেও উক্ত সকল ক্ষমতার পরিচালন সম্বন্ধে তাহারা জেলার কালেক্টরের কর্তৃত্বাধীন হইবেন। মহকুমার ভারপ্রাপ্ত কালেক্টরের ক্ষমতা সম্বন্ধেও বিধান করা গেল। পাণ্ডুলিপি দ্বারা এক্ষণে যে সকল পরিবগুন সন্নিবেশিত করা গেল তাহাতে আইনের অভিপ্রায় সম্বন্ধে যে অনিশ্চিততা অনুভূত হয় তাহা जून श्रेयदि এবং জেলার কর্তৃপক্ষের কর্তৃত্ব ক্ষমতা অব্যাহত রাখিয়া অধীন কর্মচারিদিগকে সাধারণ কৰ্ম্মে নিযুক্ত করা যাইতে পরিবে । ৫। পাণ্ডুলিপির ৭ ধারায় সার্টফিকেট সম্বন্ধীয় কাৰ্য্যপ্রণালী যে সকল আইন ও ধারা সম্বন্ধে খাটবে তাহার তালিকার মধ্যে ১৮৮০ সালের পর বিধিবদ্ধ আইনগুলি সন্নিবেশিত করিয়া উক্ত তালিকা হাত লগাইদ সম্পূণ করা হইয়াছে। গবৰ্ণমেন্টের প্রাপ্য রাজস্ব বা খাজান বাকী পডিলে কোন আইন অন্নসারে উহার যে সুদ দিবার অনুমতি হয় ঐ ধারায় সেই সুদ আদায় করিবার বিধান হইল । নীলাম বিষয়ক আইনে যে রূপ ব্যবস্থার প্রস্তাব হইয়াছে এই বিধান তদনুযায়িক । বাকী পাওনা টাকার স্থলে ডিক্ৰী মত খাতক ষে কেন সুদ পাইবেন আর সরকার পাইবেন না ইহার কোনই কারণ দেখা যায় না। আবার ২১ ধারা সম্বন্ধেও বক্তব্য এই যে, সার্টফিকেটের লিখিত টাকার উপর অনেক স্থলেই আইন মতে সুদ চলিতে পারে এবং দেওয়ান BBBBBB BBB BBB BBBB DDBS BB BBB BB DD BD C BBD DBBB DBBS BBB DDDD হারে আদায় হইতে পরিবে এরূপ ব্যবস্থা করা ন্যায়সঙ্গত বলিয়৷ বোধ হয় । খাজনা বৃদ্ধি সম্বন্ধীয় আইন ১৮৮০ সালে যেরূপ ছিল বঙ্গদেশের প্রজাস্বত্ব বিষয়ক আইনক্রমে তদপেক্ষ অধিক স্বনির্দিষ্ট হইয়াছে। শেষোক্ত আইনের বিধানের অনুযায়ী করিবার নিমিত্ত পাণ্ডুলিপির ৭ ধারার (চ দফার শেষস্থ নিয়ম বিধিটি পরিবর্তিত করা গিয়াছে।