পাতা:গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नव्छेनौक्ल 8q2. খানিকক্ষণ নিতান্ত চুপচাপ থাকিয়া ভূপতি নিশ্বাস ফেলিয়া খাট ছাড়িয়া উঠিল এবং ধীরে ধীরে বাহিরে চলিয়া আসিল । সেই সময় অমল বিস্তর শক্ত শক্ত কথা মনের মধ্যে বোঝাই করিয়া লইয়া চারর ঘরে দ্রতপদে আসিতেছিল, পথের মধ্যে অমল ভূপতির অত্যন্ত শাক বিবৰ্ণ মখ দেখিয়া উদবিগ্ন হইয়া থামিল, জিজ্ঞাসা করিল, “দাদা, তোমার অসংখ করেছে ?” অমলের স্নিগ্ধ স্বর শনিবামাত্র হঠাৎ ভূপতির সমস্ত হৃদয় তাহার আশ্ররোশি লইয়া বকের মধ্যে যেন ফলিয়া উঠিল। কিছুক্ষণ কোনো কৰা বাহির হইল না। সবলে আত্মসম্বরণ করিয়া ভূপতি আদ্র স্বরে কহিল, “কিছ হয় নি, অমল। এবারে কাগজে তোমার কোনো লেখা বেরচ্ছে কি।” অমল শক্ত শক্ত কথা যাহা সঞ্চয় করিয়াছিল তাহা কোথায় গেল। তাড়াতাড়ি চারুর ঘরে আসিয়া জিজ্ঞাসা করিল, “বউঠান, দাদার কী হয়েছে বলো দেখি।” চার কহিল, “কই, তা তো কিছু বকতে পারলাম না। অন্য কাগজে বোধ হয় &র কাগজকে গাল দিয়ে থাকবে ।” অমল মাথা নাড়িল । না ডাকিতেই অমল আসিল এবং সহজভাবে কথাবাতা আরম্ভ করিয়া দিল দেখিয়া চার অত্যন্ত আরাম পাইল। একেবারেই লেখার কথা পাড়িল— কহিল, “আজ আমি অমাবস্যার আলো' বলে একটা লেখা লিখছিলাম; আর-একটা হলেই তিনি সেটা দেখে ফেলেছিলেন ।” চার নিশ্চয় স্থির করিয়াছিল, তাহার নতন লেখাটা দেখিবার জন্য অমল পাঁড়াপীড়ি করিবে। সেই অভিপ্রায়ে খাতাখানা একটা নড়াচাড়াও করিল। কিন্তু, অমল একবার তাঁরদটিতে কিছুক্ষণ চারার মুখের দিকে চাহিল— কী ব্যকিল, কী ভাবিল, জানি না। চকিত হইয়া উঠিয়া পড়িল । পবর্তপথে চলিতে চলিতে হঠাৎ এক সময়ে মেঘের কুয়াশা কাটিবামাত্র পথিক যেন চমকিয়া দেখিল, সে সহস্র হস্ত গভীর গহবরের মধ্যে পা বাড়াইতে যাইতেছিল । অমল কোনো কথা না বলিয়া একেবারে বর হইতে বাহির হইয়া গেল । চার অমলের এই অভূতপবে ব্যবহারের কোনো তাৎপৰ্য" বুঝিতে পারিল না । একাদশ পরিচ্ছেদ পরদিন ভূপতি আবার অসময়ে শয়নঘরে আসিয়া চারকে ডাকাইয়া আনাইল। কহিল, চার.. আমলের বেশ একটি ভালো বিবাহের প্রস্তাব এসেছে।” চার অন্যমনস্ক ছিল। কহিল, “ভালো কী এসেছে।” ভূপতি। বিয়ের সম্বন্ধ। চার। কেন, আমাকে কি পছন্দ হল না। BBBB BBBB DDD DDS DDDDS BB BDD DD DD D BB DD এখনও অমলকে জিজ্ঞাসা করা হয় নি। যদিই-বা হয়ে থাকে, আমার তো একটা शष्णैथाdप्रैो मावि आटाइ, रन आध्रि शज करग्न झाज़ाइ रन ।” চার্য। আঃ, কী বকছ তার ঠিক নেই। তুমি যে বললে, তোমার বিয়ের সম্বন্ধ