Ꮜ গল্প-গ্রন্থাবলী छूशि या नहन्नए करब्रक्किरल, ठाई ठिक, आधाब्रट्टे छूल छ्दब्राइज ।”-यजिग्ना महलवछे कछूक প্রদত্ত সংবাদটি তিনি স্বামীর গোচর করিলেন। টাকার জন্য আজ আবার ছোটবউয়ের তাগাদার কথাও বলিলেন। অবশেষে বলিলেন, “টাকাটা ফেলেই দাও। দিয়ে পাপ বিদেয় কর। নইলে এখানে বাসায় আমাদের চোখের সামনে কি কাণ্ড হতে কি কাণ্ড হবে, ভাবতেও আমার বকে শুকিয়ে যাচ্ছে।” _ রামলোচন নীরবে ধর্মপান করিতে লাগিলেন। কোনও মতামত ব্যক্ত না করিয়া অবশেষে শয়ন করিয়া নিদ্রা যাইবার চেস্টা করিলেন। কিন্তু নিদ্রা তাঁহার চক্ষতে আসিল না। ঘণ্টাখানেক এ পাশ ও পাশ করিয়া তিনি উঠিলেন। নগ্নপদে বাহিরে গেলেন। উঠানে মামিয় বার খালিয়া অন্তে আস্তে বৈঠকখানা ঘরের বারদার নিনে গিয়া দাঁড়াইলেন। এ কয়দিন গভীর রাত্রে প্রায়ই তিনি এইরুপ “রৌদে” বাহির হইতেছেন, দেখিতে আসেন, হারাধন নিজ পথানে শয়ন করিয়া DD DD DS DDDD DDD BBBB DD DBBD DBB BBB BBB BBS DD দেখিলেন বাহিরে শিকল চড়ানো। - দেখিয়া, তাঁহার সন্দেহ দঢ় হইয়া উঠিল। বৈঠকখানার পাশ দিয়া, তিনি বাগানে প্রবেশ করিয়া নিজ শয়নকক্ষের পশ্চাতে গিয়া পেছিতেই দেখিতে পাইলেন, ছোটবউয়ের ঘরের পশ্চাতের জানালার কাছে এক ব্যক্তি দাঁড়াইয়া ভিতরের মানুষের সঙ্গে চলপি চপি কি কথা-বাত্তা কাঁহতেছে। সাবধানে আর একটা অগ্রসর হইতেই দেখিয়া চিনিলেন, ও ব্যক্তি হারাধনই বটে। রাগে তাঁহার ব্রহ্মাণ্ড জবলিয়া উঠিল। তিনি যেন পাগলের মত হইয়া পড়িলেন। তৎক্ষণাৎ বাঘের মত লম্ফ দিয়া গিয় সজোরে লোকটায় টটি চাপিয়া ধরিয়া বলিলেন, “পাজি, নচ্ছার হারামজাদ ! এই তোর কাজ ? অীয় শালা, তোকে আজ খন করে এইখানেই পতি।” —বলিয়া হারাধনকে পাড়িয়া ফেলিলেন। উভয়ে মহা ঝটাপটি আরম্ভ হইল। ব্যাপার দেখিয়া ছোটবউ নক্ষত্ৰবেগে নিজ কক্ষ হইতে বাহির হইয়া তারাসন্দেরীর শয্যাপাবে আসিয়া তাঁহাকে ধাক্কা দিয়া বলিতে লাগিল—”দিদি দিদি, ওঠ। সব্বনাশ হ’ল, বটঠাকুর খনন করছেন।” “কি কি-বলিয়া তারাসন্দেরী ধড়মড় করিয়া উঠিয়া পড়িলেন। ছোটবউ বলিল, “দিদি বারণ কর, বারণ কর। ও অন্য কেউ নয়—ও আমার দাদা—আমার সহোদর ভাই । আমি টাকা চাইনে দিদি-তোমার পায়ে পড়ি, আমার দাদাকে বাঁচাও ৷” তারসন্দেরী খোলা জানালার কাছে গিয়া দাঁড়াইলেন। জানালার প্রায় নীচে বাগানে একটা প্রবল মারামারির শব্দ এবং স্বামীর কন্ঠস্বরে “খন করব তোকে” এই কথা কয়টি শনিলেন। ভয়ে তাঁহার কণ্ঠরোধ হইয়া গেল, তিনি ঠক ঠক করিয়া কাঁপতে কাঁপিতে অ্যা-অাঁ করিয়া সেইখানেই বসিয়া পড়িলেন। বড় বধর অবস্থা দেখিয়া ছোটবউ নিজেই চীৎকার করিয়া উঠিল—“দাদা, দাদা, পরিচয় দাও।”—কিন্তু এই সময় হারাধন উঠিয়া চোঁচা দৌড় দিল, এবং রামলোচন তাহার পশ্চাদ্ধাবন করিলেন; সুতরাং ছোটবউয়ের কথাগুলি উভয়ের মধ্যে কাহারও কর্ণগোচর ट्दैठ्न ना । и зятё и হারাধনকে ধরিতে না পারিয়া কিয়ৎক্ষণ পরে রামলোচন যখন ক্ষতবিক্ষতপদে নিজ শয়নকক্ষে প্রবেশ করিলেন, তখন দেখিলেন, উভয় বধ্যই একর মেঝের উপর বসিয়া আছেন, তিনি প্রবেশমাত্র ছোটবউ উঠিয়া অপর দ্বার দিয়া প্রস্থান করিলেন।
