দ্বয়ে 羅 : ৩২১
- “वशिष्मज्ञ जयाऐकाव्र बौध्द छछावाब्र कभी "
“क ब्लकब ?” • . মেমসাহেবের সঙ্গে অাজ অপরাহ্লে তাঁহার যে সমস্ত কথাবাত্ত হইয়াছিল, তাহা DDDBB DDDD DDB SDDD DDDS Sg BBB B DBB DD DB BBS ছেলে খাষ্টান হলেই আমরা দুজনেও খাটান হব, এই বোধ হয় ওঁদের ভরসা।” ডাণ্ডার সাহেব শুনিয়া কয়েক মহত্তে চিন্তা করিয়া বলিলেন, “আমাদের শখে যীশন ভজাবার চেষ্টা ওঁদের না-ও থাকতে পারে। এ রকম কুড়িয়ে পাওয়া ছেলে-মেয়েকে ওরা খন্টান করে নিজেদের দল পাস্ট করে থাকেন। ভাবছেন বোধ হয়, এও ত কুড়িয়ে পাওয়া ছেলে, এটাই বা হাত ফকে যায় কেন ? কিন্তু একটা কথা মেমসাহেব যা বলেছেন, তা ঠিক। ওকে হিন্দুসমাজে চালানও ত যাবে না। আমরা ষে পরামর্শ করেছিলাম, ছ’ মাস বয়স হলেই ঘটা করে গুর অন্নপ্রাশন দেবো, সেও ত হবে মা। অন্নপ্রাশনে যে রীতিমত পবেপরষদের শ্রাদ্ধ করতে হয়। আমার পবেপরোষ ত ওর পাবপর্য নয়।” বিভা। তবে কোন সমাজে খোকা এর পরে মিশবে ? ডাক্তার। কেন, ব্রাহ্মসমাজ ত রয়েছে। বিভা। তাঁরাও শনতে পাই, বিবাহাদি ব্যাপারে আজকাল জাত সম্বন্ধে খ:ংখৎৈ করেন । ডাক্তার। কেউ কেউ। সবাই নয়। ফলে পৌষ মাস আসিল এবং চলিযা গেল। খোকার অন্নপ্রাশনও হইল না, ব্যাপটিজমও হইল না। n পাঁচ a খোকা এখন এক বৎসরের হইয়াছে। ডাক্তার সাহেবের ভবিষ্যৎবাণী ঠিক হইয়াছে— এখন তার দেহকে উক্তজবল শ্যামবণ বলা যায়। দিব্য হল্টপটে ছেলেটি। সে বিভাবতীকে মা এবং ডাক্তার সাহেবকে বাবা বলিতে শিখিয়াছে; হামাগাড়ি দিয়া এ-ম্বর ও-ঘরে করে, বসিতেও পারে, এইবার কোন দিন দেওয়াল ধরিয়া দাঁড়াইয়া উঠে, তাহার পালক পিতা-মাতা সেই প্রতীক্ষায় আছেন। দধ-মাকে খোকা বলে ফই-মা। ফলেই তাহাকে ইহা শিখাইয়াছে। সম্প্রতি তাহাকে স্তনদগ্ধ ছাড়াইয়া দেওয়া হইয়াছে এবং রাত্রিতে পাছে ফলি গোপনে স্তন্যদান করে, এই জন্য বিভাবতী তাহাকে নিজের বিছানায় শয়ন করাইতেছেন। ফালিকে জবাব দিবারই কথা হইতেছে, কিন্তু এখনও খোকা অথরাত্রিতে জাগিয়া উঠিয়া “আমি ফাই-মা যাব” বলিয়া মহা কান্না জড়িয়া দেয়। . তখন ফলিকে জাগাইয়া খোকাকে তাহার কোলে দিতে হয়। বিভাবতী সেখানে বসিয়া থাকেন। ফলি খোকাকে চামো খাইয়া আদর-সোহাগ করিয়া ঘমে পাড়াইয়া দেয়, বিভাবতী তখন তাহাকে আবার নিজের শয্যায় লইয়া আসেন। কিছুদিন পবে সোণার মা বলিয়াছিল, “দেখ গিমীমা, ফলি খোকার সঙ্গে এমন ভাবে কথা কয়, এমন ভাবে ওকে সোহাগ করে—যেন ও-ই ওর মা ।” a. বিভা বললেন, “তা হবে না বাছা ? পাঁচদিনের ছেলেটি থেকে বকের দুধ খাইরে ওকে মানুষ করলে, আপন সন্তানের মতই খোকার উপর ওর মায় বসে গেছে ত!” সোণার মা বলিল, “খোকারও ফলির কোলে যেতে পেলে কি হাসি, কি কথা, কি छामजन !” - ●/&s
