·ყ ראיחו" וu \-R{ a וי ייו AAAAAA SAAAAA AAASA SSASAS AAAAASTAAA AAAA AAAA AAAA AAAASTe eAM AAAA AAAA AAAA S AAAAAeA AAAA SAAAAAS R .ہم "جمیہ ہند الأمامي না, কুৎসিত আমোদ-প্রিয় হইয়া কঙ্গ করিতে বাজারে Iাসিয়াছে, তাহাকে কৰ্ছ দিলে বিপুল লাভ। যে কৰ্জ দল, সে যদি বুঝিত যে, বালক ঠকাইয়া অর্থ উপার্জন করিব বেন ? তাহার দুষ্প্রবৃত্তিরই বা প্রশ্রয় দিব কেন ? এরূপ স্ববুদ্ধি থাকিলে কখন সে প্রতারিত হইত না । অধিকাংশ ব্যক্তি, যাহারা প্রতারিত হইয়াছে,- তাহার লোভী, তাহার লোভের সাহাযো প্রতারক, তাহাকে প্রতারণা করিয়াছে। পারমার্থিক মঙ্গল প্রত শায় যে, সদাচারী হইতে হয়, কেবল তাহা নহে ; অনেকে,— যাহারা পরলোক মানেন না, তাহারাও ঐহিক শাস্তির নিমিত্ত সদাচারী। র্তাহারা জানেন, যেমন নৌকা হালি বতীত সঞ্চালিত হয় না, সেইরূপ সদাচার-ব্রত না হইলে জীবন-তরী সময়স্রোতে ভাসিতে পারে না। মানবজীবনে বিপদ অবশ্যম্ভাবী। অর্ণব-তরকে যেমন ঝটিকায় আক্রান্ত হইতে হয়, জীবন-তরী সঞ্চালনেও সেইরূপ বিপদ-ঝটিকা সৰ্ব্বদাই বিদ্যমান। সে ঘোর বিপদঝটিকায় সদাচার একমাত্র হালি ; দৃঢ়ৰূপে সদাচাররূপ হালি ধৃত করিয়া রাখিলে সে ঘোর ঝটিকা হইতে উত্তীর্ণ হইবার সম্ভাবনা। যে সদাচার-ব্রত নয়, তাহার জীবনতরী সৰ্ব্বদাই ঝটিকা-পূর্ণ সংসার সাগরে ভাসমান নৌকাদণ্ডবিহীন, দিগ্বিদিগ নির্ণয়-যন্ত্র বিহীন-(Compass ) তরঙ্গ-স্বেচ্ছায় চালিত । কিন্তু যিনি সদাচার, সদাচারসঙ্কল্পরূপ দৃঢ় নৌকাদও দৃঢ়ৰূপে হৃদয়ে ধারণ করিয়াছেন, সততা ধ্রুবতার, যাহার মানস-নয়নে সৰ্ব্বদাই দীপ্তিমান, সংসার-অর্ণব-ঝটিকায় তাহার ভয় নাই ; বিপদ ঝটিকায় ছিন্নভিন্ন হইয়াও অকুলে চিত্তপ্রসাদরূপ শাস্তিকূল পাইবেন । সততাই নিরাপদে জীবনযাত্রার একমাত্র উপায় । যাহা ব্যক্তিগত সত্য, সমাজগত তাহাই সত্য ; দুরাচারী-সমাজ কখন স্থায়ী হয় না। রোম রাজের বিপুল সমাজও স্থায়ী হয় নাই। রাজা যুধিষ্ঠির-স্থাপিত হিন্দুরাজ্য পরাধীন। সত্যাশ্রয়ই একমাত্র কৌশল ; পৃথিবীতে যত বৃহৎ কাৰ্য্য হইয়াছে, যত বড় লোক জন্মিয়ছেন, সমস্তই সত্যাশ্রয়ে। যিনি পলিসিকে ছলনা বলিয়া হৃদয়ে স্থান দিয়াছেন, মুক্তকণ্ঠে বলা যায়, তিনি ৰার্থপর, কাৰ্য্যপ্রিয় নন। উচ্চকার্য্য-ব্রতী, দেশহিতৈষীত প্রচার, তাহার স্বার্থপরতার আবরণ মাত্র । কার্য্যে ব্রতী, স্বার্থত্যাগ তাহার প্রথম শিক্ষা ; সত্য তাহার একমাত্র আশ্রয় ; সত্যাশ্রয়ী ব্যক্তি যদিও কখন জীবনে বিফলমনোরথ হইয়া থাকেন, কিন্তু যে সত্যবীজ বপন করিয়া গিয়াছেন, তাহা কালে নিশ্চয়ই অঙ্কুরিত হইয়া গিয়াছে। স্বার্থত গিী ও স ত্যাশ্রয়ী ব্যক্তির আদর্শে, অনেকে স্বার্থত্যাগী ও সত্যাশ্রয়ী হইয়াছে । সত্যাশ্রয়ীর দুৰ্দ্দম্য উৎসাহে, স্বাৰ্থত্যাগীর দুৰ্দ্দম্য উদ্যমে– জগতে অঘটন ঘটিয়াছে । ইতিহাসের ছত্ৰে ছত্রে তাহার প্রমাণ। উপস্থিত ‘জাপানের’ উন্নতি, স্বার্থত্যাগী মহাপুরুষের উদ্যমে স্থাপিত। একজন স্বাৰ্থত্যাগী পুরুষ, নিজ আদর্শে জাপানের গৃহবিবাদ ভঙ্গ করিয়া জাপানকে রুষের প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী করিয়াছে। আমেরিকায় গৃহবিবাদে, উত্তর আমেরিকার জয়, । বেতনভোগী সৈন্যের দ্বারা হয় নাই, কোমলহস্ত স্বাথত্যাগী ( ভলেণ্টিয়ার ) রণজয় করিয়া ক্রীতদাসকে মুক্তি প্রদান করিয়াছেন। আমেরিকার স্বাধীনতা স্থাপন, স্বাৰ্থত্যাগী ওয়াসিংটনকৃত। অন্যের কথা কেন কহিতেছি, যবন-প্রাবল্য স্বাৰ্থত্যাগী গুরুগোবিন্দের দ্বারায় দমিত । একটা হৃদয়প্রফুল্লকর কথা, যবন-দ্বন্দ্বে গুরুগোবিন্দ সিংহের সৈন্য সংখ্যা অল্প ছিল । সেনারা গুরুগোবিন্দসিংহকে নিবেদন করিল, ‘প্রভো ! এই অসংখ্য যবন-সৈন্য, আমরা কয়জনে কিরূপে পরাজয় করিব ? স্বাৰ্থত্যাগী বীর পুরুষ সদন্তে উত্তর দিলেন, “সওয়া লাখ পর এক চড়াহু!”তাহাই হইল। একজন শিখ সওয়া লাখ বিপক্ষ দেখিয়া অদ্যাবধি বিমুখ হয় না কেন ? একজন মিথ্যাবাদীর কথায় ; একজন কি মিথ্য ভাণকারীর কথায় ? তাহাই হইল কেন ? শিখ দেখিল, গুরুগোবিন্দ বীর কোটি কোটি বিপক্ষ ভেদ করিয়া তরবারি চালন করেন। তাহার সন্তানেরাও সেইরূপ বিপক্ষ অপেক্ষ দৃঢ় অস্ত্রধারী, ভাণে ভোলে নাই। শিখ নিঃস্বাৰ্থ আদর্শে মন্ত্ৰমুগ্ধ হইল। খালসা সৈন্য গুরুগোবিন্দের স্বার্থ ত্যাগে স্বজিত, ইংরাজ-বিরুদ্ধে তাহারাই রামনগর, চিলেনওয়াল জয়ী,– একজন গুরুগোবিন্দ, সাম্প্রদায়িক শিখ, যদি আপনার গৃহে ভিক্ষুক হয়, ভিক্ষা প্রাপ্তে বিদায় গ্রহণ কালে বলিবে, ভিক্স মিলা, আবি پایان عمر ختی - عمر امیر خموسیعه
