বাঙ্গাল । লৰিল। হরেন্স নিস্তব্ধ হইয়ারহিল, বলিল,— “এখন যা ।” দিন দুই পরে সহরে রাষ্ট হয়, হরেন্দ্রের এক খুড়ীর কাশলাভ হইয়াছে। বিস্তর বিষয় —হরেন্দ্র তাহর অধিকারী । ইহার দুই চারি দিন পরেই একদিন রাত্রে হরেন্দ্র রাধাকান্তকে ডাকাইল । রাধাকান্ত বাড়ী ঢুকিবে, এমন সময়ে পূর্ববঙ্গীয় একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি বাটী হইতে বাহির হইয়। গাড়ীতে উঠিল । রাধাকান্ত তাহাকে চেনে এবং অনেকবার তাহার নিকট টাকাও কর্জ করিয়াছে। হরেন্দ্র বৈঠকখানায় বসিয়া আছে,—এমন সময়ে রাধাকান্ত পৌছিল। হরেন্দ্র বলিল,—“বাঙ্গাল, আমার কথা শুনিস নাই, আপনার সৰ্ব্বনাশ করেছিস্ ! যা, এবার তোর ঋণ মুক্ত করিয়া দিতেছি –এই ত্রিশ হাজার টাকা ঋণ শোধ করিস, আর এই দশ হাজার টাকা নে,—ইহ লইয়া দেশে গিয়া থাকৃ। যদি ভাল হইয়া না চলিস, তা হলে তোর সঙ্গে আর আমার দেখা হবে না । তোকে আমি এখনও ভালবাসি। এবার যদি বুঝিয়া না চলিস, তাহলে আমার মন হতে দূর হবি।" হরেন্দ্র আবার বলিতে লাগিল, "তোরে কেন ভালবাসি अनिन् ? प्रदोष क्ष्म्न छामिन् मा ? भ। *ीमांद्र मग्न छांनिन्,-छी जांभाद्र नग्न জানিস,-যে কাঠকুড়ানীকে রাজরাণী করিয়াছি, সে আমার নয় জানিস,—ষে সকল পথের ভিখারীরা আমার ধনে জটালিকায় ‘বাবু হইয়া বলিয়াছে— आरोबी श्रांभांब्र खे*शन करब्र जनिगू,– পরিষদের, যাহার। আমার অর্থে প্রতিপালিত হইতেছে, তাহার। পশ্চাতে আমাকে গালি দেয়, তাহাও জানিস্। —দাসদাসীরা, সর্বের উপাসনা করে—আমার ময় ! কিন্তু *शहै एडेक चांद्र भिषा३ इडेक, आभाद्र রিণী, তুই সেই স্কুল হইতে আমাকে,আমার 蠶 ভালবাসিতিস্। স্কুলে তোর মাথায় *बिब्राहि ?-किरू ठबांछ छूहे जांभाद्र অতি স্বত্র উপকার করিতে পাৰিলে, জাপ "ं ज्ञंशं षट्नं कaिखिश् । क् िविश्वानि । సె(t যত সুযোগ দিতে হয়,দিয়াছিলাম,ইহাতে छूहे ধনকুবের হতে পারুতিস, কিন্তু আমার টাকা তোর দেহের শোণিত জ্ঞান করিয়াছিল। কাহাকে কখনও বলি নাই, আজ তোকে বলি—আমার জীবন দু:খময় । কবে সুখী হইয়াছি জানিস ?--যে কয়দিন তোদের বাড়ীতে গিয়াছিলাম, তোর মাকে ‘মা’ বলিয়া, তোর বাপে ব চরণ বন্দনা করিয়া, তোর চাকরদের সঙ্গে থেলিয়া প্রিয়তম ভগ্নী অপেক্ষ। তোর পরিবারের আদর পাইয়া, মরুময় উত্তপ্ত জীবনে, কয়েকদিন শীতল বারি পড়িয়াছিল। যা এখন যা,—আমি শোব।” রাধাকান্ত টাকা লইয়া,বাট চাইতে বাহির ন হইতে হইতে গাড়ী তৈয়ার করিবার হুকুম শুনিল। একজন ভৃত্য ছুটিতেছে, তাহার নিকট সংবাদ পাইল, বোটমাবীকে তলপ । রাধাকান্ত কিন্তু বুঝিতে পারিল না। হরেন্দ্রের কথা শুনিয়া হরেন্দ্রের নিমিত্ত তাহার হৃদয় অত্যন্ত কাতর হইয়াছিল। ভাবিতেছিল, আবার তাহাকে দেশে লইয়া যাইবে, ষেরূপে তাহাতে সুখী করিতে পারে,সেইরূপে করিবে। পরদিন প্রাতে রাধাকান্ত একখানি চিঠি, —হরেন্দ্রের হস্তাক্ষর—পড়িয়া রাধাকাস্তের মস্তকে বজাঘাত হইল। পত্রের মৰ্ম্ম এই,— “আমার খুড়ী কোন কালে কেহ ছিল না। স্বাল করিয়া তোকে টাকা দিয়াছি । আমার যদি উপকার করিতে চাস্—তাহা হইলে শোরা ! কুসঙ্গ ছাড়িয়া, আমার সংসর্গে মিশিবার অগ্রে যেরূপ ছিলি, সেইরূপ থাকিবি—তাহলে জানবি, আমি পরম শাস্তিতে থাকিব । পৃথিবীতে আর কেহ কথনও আমার দেখা পাইবে না। কখন কখনও আমায় মনে করিসূ " পত্র পাঠ করিয়া রাধাকান্ত উন্মত্তের ন্যায় হয়েজের বাট চুটিল। শুনিল, বাবু বোটে করিয়া কোথায় যাইতেছিলেন, মাঝগঙ্গায় জালি-বোট করিয়া মাৰীমাল্লাদিগকে কুলে পাঠাইয়া দিয়াছেন। কুলে উঠিয়া যাত্রীরা সভয়ে দেখিতে পাইল, বোটখানি দাউ দাউ করিয়৷ জলিতেছে। তাহার পর আর হরেজের কোনও সংবাদ মাই।
