পাতা:গুরুদক্ষিণা - প্রভাষ ঘোষ.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গুরুদক্ষিণা দুৰ্য্যোধন—অর্জুন ভাই, আমি অন্তায় বলেছি ? অৰ্জ্জুন—তুমি ক্ষত্রিয়, তুমি হ্যায় কথাই বলছো । দুৰ্য্যোধন—আমার মনে যা সত্য ব’লে উদয় হয়েছে তাই আমি অকপটে বলেছি । ভীম—(গদা ঘুরাইয়া) বেশ বলেছে । তাইত বলি, আমরা কি সব বানের জলে ভেসে এসেছি ? দুঃশাসন—আমরা যদিও-বা ভেসে আসতে পারি, তোমার ও দেহ নিয়ে তুমি বানের জলেও ডুবে যাবে। দুৰ্য্যোধন—এ-কথা আমি শপথ করেও বলতে পারি। তুমিই বলে ভীম । ভীম—আমি মোটা ব’লে আমায় উপহাস করা,—তবে রে রে-রে • • • [ গদা ঘুরাইল । দুঃশাসনের বেগে প্রস্থান। পরে অর্জন ব্যতীত সকলে প্রস্থান করিল ] অর্জন—সকলের অসাক্ষাতে আমি আহার ক’রে এসেছি, মায়ের আজ্ঞা নিয়ে এসেছি, আজ থেকে আমি এই রাত্রের অন্ধকারেও শরশিক্ষা করবো । জগতে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ বীর ব’লে পরিচয় দেবো । নারায়ণকে পথের প্রুবতারা ক’রে রাখবো । [ শরশিক্ষা করিতে লাগিলেন । রাত্রি গভীর হইয়া আসিল । দ্রোণের প্রবেশ ] দ্রোণ–এত গভীর রাতে কার শর-সাধনার শব্দ ! কে এত 있9