ত্ৰয়োবিংশ পরিচ্ছেদ মহিমের প্রতি অচলার সকলের চেয়ে বড় অভিমান এই ছিল যে, সন্ত্রী হইয়াও সে একটি দিনের জন্যও স্বামীর দঃখ-দাশিচন্তার অংশ গ্রহণ করিতে পায় নাই। এই লইয়া সরেশও বন্ধর সহিত ছেলেবেলা হইতে অনেক বিবাদ করিয়াছে, কিন্তু কোন ফল হয় নাই । কৃপনের ধানের মত মহিম সেই বস্তুটিকে সমাপ্ত সংসার হইতে চিরদিন এমনি একান্ত করিয়া আগলাইয়া ফিরিয়াছে যে, তাহাকে দঃখ দঃসময়ে কাহারও সাহায্য করা দরে থাক, কি যে তাহার অভাব, কোথায় যে তাহার ব্যথা, ইহাই কোনদিন কেহ ঠাহর করিতে পারে নাই । সতরাং বাড়ি যখন পড়িয়া গেল, তখন সেই পিতৃপিতামহের ভস্মীভুত গহসন্তুপের প্রতি চাহিয়া মহিমের বকে যে কি শেল বিধিল, তাহার মািখ দেখিয়া অচলা অনমান করিতে পারিল না । মণিালের বৈধব্যেও স্বামীর দঃখের পরিমাণ করা তাহার তেমনি অসাধ্য । যেদিন নিজের মাখে শনাইয়া দিয়াছিল, তাহাকে সে ভালবাসে না, সেদিন সে আঘাতের গরীত্বে সম্পবন্ধেও সে অন্ধকারেই ছিল । অথচ এত বড় নিবোধও সে নহে যে, সব প্রকার দভাগ্যেই স্বামীর নিবিীকার ঔদাসীন্যকে ঘথাৰ্থই সত্য বলিয়া গ্ৰহণ করিতে তাহার মনের মধ্যে কোন সংশয়ই উকি মারিত না । তাই সেদিন সেন্টশনের উপরে সে স্বামীর অবিচলিত শাস্ত মাখের প্রতি বারংবার চাহিয়া সমস্ত পথটা শােধ এই কথাই ভাবিতে ভাবিতে আসিয়াছিল, সহিষ্ণুতার ওই মিথ্যা মাখোশের অন্তরালে তাহার মাখের সত্যকার চেহারাটা না জানি কিরুপ । আজ তাহার পীড়ার সংবাদটাকে লঘ, এবং সর্বাভাবিক ঘটনার আকার দিবার জন্য কেদারবাব, যখন সহজ গলায় বলিয়াছিলেন, তিনি কিছই আশ্চর্য হন নাই, বরণ এত বড় দীঘটনার পরে এমনিই কিছু একটা মনে মনে আশঙ্কা করিতেছিলেন, তখন অচলার নিজের অন্তরে যে ভাবে একমাহতের জন্যও আত্মপ্রকাশ করিয়াছিল, তাহাতে অবিশ্রাম উৎক^ঠা বলাও সাজে না । সমরেশের রবার-টায়ারের গাড়ি দ্রুতবেগে চলিয়াছে । পিসীমা এক দিকের দরজা টানিয়া দিয়া চুপ করিয়া বসিয়াছিলেন, এবং তাহার পাশে বা অচলা পাথরের মতি'র মত স্থির হইয়া বসিয়াছিল। শািন্ধ কেদারবাবা কাহারো কাছে কোন উৎসাহ না পাইয়াও পথের দিকে শান্যদন্টি পাতিয়া অনগল বকিতেছিলেন । সমরেশের মত দয়াল বদ্ধিমান বিচক্ষণ ছেলে ভূ-ভারতে নাই ; মহিমের একগয়েমির জ্বালায় DD tBY BBD uuYDSDD DBB BBBD DDS DDBBuBSBDB DDDS BS BBDS ডাকা ৩, শিয়াল-কুকুরের বাস, সেই পাড়াগাঁয়ে গিয়ে বাস করার শাস্তি একদিন DBBBDBS S DD S DtDBDDD S DBDBBD DDB BBDBDSYiqu BBBOS DKS BDDDD মন্তব্য তিনি নিরন্তর এই নিবাক রমণী-দাইটির কণে নিবিচারে ঢালিয়া চলিতেছিলেন । ইহার কারণও ছিল । কেদারবাব স্বভাবতঃই ষে একটা হালকা প্রকৃতির লোক
