গহীদাহ SS १ता ना । DBBBu DBDB BBBS BB D DD DS DBu DDD D DBDBD DDB BBDuB থাকতুম । ঠাকুরঘর থেকে আমার কানো গেল,-সরমা । ও-মা সরমা ! এমন চার-পাঁচবার শািনলাম, বাবা ডাকচন তোমাকে । পিজোর সাজ করছিলাম, একপাশে ঠেলে রেখে, ছাঁটে এসে দেখি তিনি সিড়ি দিয়ে নেমে যাচ্ছেন । সত্যি বলচি দিদি, তামাশা করছি নে । অচলাই শােধ মনে মনে বঝিল, কেন বন্ধের ‘সারমা’ আহবান তাহার বিমানাচিত্তের দ্বার খাজিয়া পায় নাই । তথাপি সে লতাজার অন্যতাপে চণ্ডল হইয়া উঠিল । কহিল, বোধ হয় তাই ঘরের মধ্যে রাক্ষসী বলিল, কোথায় ঘরের মধ্যে । যাঁর জন্যে ঘর, তিনি যে তখন বাইরে বেড়াতে বেরিয়েছিলেন । উঠান থেকে সািপম্পট দেখতে পেলাম, ঠিক এমনি রেলিং ধরে ঘাঁড়িয়ে । বলিয়া একটু থামিয়া হাসিমখে বলিল, কিন্তু তুমি ত আর তোমাতে ছিলে না ভাই, যে বড়ো-সাড়োর ডাক শািনতে পাবে । যা ভেবেছিলে, তা যদি বলি ত অচলা নীরবে পােনরায় নদীর পরপারে দন্টি নিবন্ধ করিল, এই-সকল ব্যাঙ্গোন্তির উত্তর দিবার চেন্টামাত্র করিল না । কিন্তু এইখানে বলিয়া রাখা প্রয়োজন যে, রাক্ষসী নামের সহিত তাহার স্বভাবের বিন্দমাত্র সাদৃশ্য ছিল না ; এবং নামও তাহার রাক্ষসী নয়, বীণাপাণি । জঙ্গমকালে মা মরিয়াছিল বলিয়া পিতামহী রাগ করিয়া এই অপবাদ দিয়াছিলেন, এবং প্রতিবেশী ও শািবশবর-শাশড়ীর নিকট হইতে এ দানাম সে গোপন রাখিতে পারে নাই । অচলাকে অকস্মাৎ মািখ ফিরাইয়া নিবাক হইতে দেখিয়া সে মনে মনে লক্ষজা পাইল, অনন্তপ্ত-বিরে বলিল, আচ্ছা সরমাদিদি, তোমাকে কি একটা ঠাট্টাও করবার জো নেই ভাই ? আমি কি জানিনে, বাবাকে তুমি কত ভক্তি-শ্রদ্ধা করি ? তার কাছে তা আমরা সমান্ত শানেচি ৷ তিনি সকালে বেড়িয়ে আসছিলেন, আর তুমি এই অজানা জায়গায় কাঁদতে কাঁদতে ডাক্তার খাজতে ছাঁটেছিলে । তারপরে তিনি তোমার সঙ্গে গিয়েই সরাই থেকে তোমার সবামীকে বাড়ি নিয়ে এলেন । এ সবই ভগবানের কাজ দিদি, নইলে এ বাড়িতে যে তোমাদের পায়ের ধলো পড়বে, সেদিন গাড়িতে এ কথা কে ভেবেছিল ? কিন্তু আমার প্রশ্নের তা জবাব হ’লো না । আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম। আমাদের এখানে যে তোমার একদন্ডও ভাল লাগচে ন্য, সে আমি টের পেয়েচি । কিন্তু কেন ? কি কািট কি অসবিধে এখানে তোমাদের হচ্ছে ভাই, তাই কেবল জানতে চাইচি ; বলিয়া পাবেীর মত এবারও ক্ষণকাল অপেক্ষা করিয়া হঠাৎ এই মেয়েটির মনে হইল, যে-কোন কারণেই হোক, সে উত্তরের জন্য মিথ্যা প্রতীক্ষা করিয়া আছে । তখন যাহাকে তাহার শবেশীর সসম্পমানে আশ্রয় দিয়াছেন এবং সে নিজে সরমাদিদি বলিয়া ভালবাসিয়াছে, তাহার মািখখানা জোর করিয়া টানিয়া ফিরাইবামাত্রই দেখিতে পাইল, তাহার দাই চোখের কোণ বাহিয়া নিঃশব্দুে, অশ্রীর ধারা বহিয়া
