পাতা:গৃহদেবী - বিজয়রত্ন মজুমদার.pdf/১৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SS श्रृंस्ट्रयी নিরঞ্জন বলিল, মামী, কি-যে দরকার বলেছিলে.... • সত্যবর্তী ক্ষুব্ধস্বরে 'বিল্লিলেন, আর তার, দরকার নেই, * নিরঞ্জন।. . . . . নিরঞ্জনের কণ্ঠস্বরে অম্বা উঠিয়া বসিয়াছিল, একটা অপরিচিত লোকের স প্রশ্ন দৃষ্টির গ্ৰাস হইতে পলায়ন করিতে” সে ছুটিয়া বাহির হইয়া গেল। নিজের আলোচনাটা যে কুৎসিত আকারে ইতিপূর্বেই তাহার হৃদয় “ভেদ করিয়াছিল, এখন তাঁহার পুনরুল্লেখের সম্ভাবনা জানিয়াও আর সে দূরে পলায়ন করিল না। এই অদৃষ্টপূর্ব. যুবকটির পরিচয়- প্রশ্ন এবং সত্যবতীর সংযত কণ্ঠস্বর সব সে শুনিতে পাইল । আরও শুনিবার আশাতেই যেন সে পা দু'টিকে জোরস্বত্বেই দাঁড় করাইয়া রাখিল । নিরঞ্জনকে বিদায় দিয়া স্যাত ব্ৰতী সেইখানেই বসিয়া রহিলেন । তরুণের আদর্শনেও যে দুশ্চি স্তা হৃদয় মন্থন করিয়া ফিরিতেছিল, নিরঞ্জন তাহার একবিন্দুগু, জানিতে পারিল না । আশা ও নিরাশার, আলো-আঁধারের ঘুে একটা গোপন লীলা তরঙ্গায়িত হইতেছিল, নিরঞ্জনেৰ প্ৰস্থানের পরই তাহার হৃদয় কঁচের বাসনের মত ঝন ঝন শব্দে ভাঙ্গিয়া গেল। যে আসিবার সে ত আসিতেছে না-কোন কারণেই যে সহ্য হইলেও জননীর কাছে একান্ত এ চিন্তা সহনীয় হইতে পারে—তাহ" ত নয়। যদি, তরুণ আর না ফেরে—এ চিন্তাও যে মৰ্ম্মবিদ্ধ করিয়া Cሻጃ |