পাতা:গৃহদেবী - বিজয়রত্ন মজুমদার.pdf/১৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

' to কোনদিকে ভাবিবার মত তা হার কিছুই ছিল না বলিয়া নিজের দুৰ্ভাগ্যালোচনা করিতেই সে মৃতার মত পড়িয়া রহিল { এদিকে মধ্যাহৃতপন পশ্চিমে ঢলিয়া পড়িতেই সত্যবতী। দুপদুপ করিয়া ঘর-বাহির করিতে লাগিলেন। अश्ाद्र মনের অবস্থা বুঝিবার শক্তি র্তাহার ছিল, না ; সে যে নিশ্চিন্তমনে - শুইয়া আছে, মাতাপুত্রের এই বেড়া আগুন জালাইয়া দিয়া সরিয়া দাড়াইয়াছে—এ দৃশ্যে তাহার বুকটা শৃঙ্খলাবদ্ধ কেশরীর মত গর্জন করিতে লাগিল । এমন সময়ে চিরপরিচিত কড়ার শব্দে ছুটিয়া দ্বার খুলিয়া দিতেই হাসিমুখে নিরঞ্জন, প্রবেশ করিয়া- এই যে মামী, এসেছি— বলিয়া মামীর মুখের পানে চাহিয়া আশ্চৰ্য্য হইয়া গেল । সভ্যবতী তাহাকে দেখিয়া একেবারে কাদিয়া উঠিলেন। নিরঞ্জন অবাক হইয়া গেল। আমী গঙ্গাস্নান করিয়া, তাহদের বাড়ী থুিয়াছিলেন এবং বিশেষ প্রয়োজনে আসিতে বলিয়াছিলেন এই বারঘণ্টার মধ্যে কি সৰ্ব্বনাশ छ्छेश्वitछ-बूदिcङ ना °iझिम्रा . মামীর মুখের দিকে ‘ফ্যাল ফুয়াল করিয়া চাহিয়া রহিল। চৌকীর • উপর শায়িত যুবতীর দিকে “ চাহিয়া সব শুদ্ধ যেন একটা ধাঁধাবিভ্ৰমে নিৰ্বাক হইয় গেল। সত্যবতী তাহার সঙ্গেই অম্বাকে পঠাইয়া দিবেন। বলিয়া ডাকিয়াছিলেন, কিন্তু এখন তাহাকে কোনমতেই যে তিনি বিদায় করিয়া দিতে পারেন না-ভাবিয়া ক্ষোভে দুঃখে অধর দংশন করিয়া কান্না বোধ করিবার চেষ্টা করিতে.লাগিলেন। .. ”