লঙ্কাক নাগি হাড়ি সিদ্দা হস্ত আগেয়া দিল।
লক্খি লক্খি হনুমান হাড়ির হস্তে চড়িল॥[১]
লঙ্কা হইতে হনুমান মঞ্চকে নামিল।৯৮৫
গুরু গুরু বলিয়া তখন প্রনাম জানাইল॥
হনুমান আসিয়া বলছে ওগো গুরু
আমাক ডাকছেন কি কারন—
এই কারনে হনুমান আন্নু ডাক দিয়া।
এক দণ্ড জাও পাহাড় পর্ব্বতক নাগিয়া॥[২]৯৯০
কত কত পসান আনিবেন বুক্খে করিয়া।
আর কত পসান আনিবেন ন্যাজে পলটিয়া॥
আর কত পসান আনবেন মস্তকে করিয়া॥
গুরুর বাক্য হনুমান ব্রথা না করিল।
পাহাড় পব্বতক নাগি গমন করিল॥[৩]৯৯৫
কত কত পসান আনিলেক বুক্খে করিয়া।
আর কত পসান নিলে ন্যাজে পলটিয়া॥
- ↑
পাঠান্তর—
চৌদ্দ লাক হনুমান সাজিয়া বাহির হইল।
সারা আস্তাএ আইল হনুমান করি তাড়াতাড়ি।
হাড়ির আগে ডাড়াই হএ চৌদ্দ কুড়ি॥
সারা আস্তায় আইল হনুমান গল্প সল্প করিয়া।
হাড়ি সিদ্ধাক প্রনাম করিল টক্ করিয়া॥ - ↑
পাঠান্তর—
রাজার ছাইলা নিদ্রা পইল বৃক্খের তলে।
বড় রৌদ্রের জালা হইয়াছে মারলির উপরে॥
দুই পাশে বৃক্খ দ্যাও নাগাইয়া।
ছায়ায় ছায়ায় ধরি জাইব রাজ দুলালিয়া॥
- ↑ পাঠান্তর—
একেনা হনু আছে টেটিয়া বজর।
সেই উত্তর করছে হনুর বরাবর॥