পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম প্রস্তাৰ । 8२५> ছিল। বাহা ইউক, সেলিন নিজে এই বিধানের ফলে আপন পাওনা ঋণের প্রাপ্তি পক্ষে সমূহ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায়, তাহার নিস্বার্থভাব প্রমাণ হওয়াতে ও সাধারণ লোকসকল তাহার পৃষ্ঠপোষক থাকাতে, কেহ কিছু করিয়া উঠিতে পারে নাই । Fo ভারতে অধমর্ণের প্রতি, গ্রীসের প্রাচীনকাণীয় কঠোরতা কখনই প্রচলিত ছিল না । অধমর্ণের নিকট ঋণ আদায় সম্বন্ধে, উত্তমর্ণের হস্তে মন্ত্র কেবল এইমাত্র ক্ষমতা প্রদান করিয়াছেন যে, উত্তমর্ণ ঋণ আদায়ের জন্ত অধমণকে বলাৎকার অর্থাৎ রজ্জ দ্বারা বাধিয়া, আপনার গৃহে আনাইয়া তাড়নাদি করিতে পারবে। তাঁহাতেও যদি আদায় না হয়, তখন রাজদ্বারে অভিযোগ দ্বারা আদায় করিতে হইবে । ভারতে স্ত্রীপুত্রাদি বন্ধক দেওয়ার বিষয় কেহ কথন অবগত ছিল না এবং ইহা যে সম্ভবপর, তাহীও স্বপ্নে কেহ কথন ভাবে নাই । তবে দ্রব্যাদি বন্ধক দেওয়ার রীতি এখন যেমন আছে, তখনও তেমনি ছিল। কিন্তু বন্ধকী দ্রব্য উত্তম গচ্ছিত ধনের ন্যায় না রাখিয়া যদি কোনরূপে ব্যবহার করে, তবে তৎসম্বন্ধে মনু এরূপ শাসন করিতেছেন যে, তেমন স্থলে উত্তমর্ণকে ঋণের বুদ্ধি পরিত্যাগ করিতে হইবে এবং ব্যবহারের দ্বারা বস্তুর ষে মূল্য কমিয়া গিয়াছে, তাহ পূরণ করিয়া দিতে হইবে। যদি সেরূপ পূরণ না করা হয়, তবে উত্তমর্শ চোরের স্বাক্স দওনীয় হইবে। (৩৬ ) সোলনের দ্বিতীয় প্রধান বিধি দায় সম্বন্ধে। সোলনের পূর্বে আখিনীয়দিগের মধ্যে দায় সম্বন্ধে বিশেষ কোন নিয়ম ছিল না ; மக_று, 88 و أما امة ، ط ك"