পাতা:গ্রীক ও হিন্দু - প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6g || . еее জয়কুল ছিল। বলা বাহুল্য যে, লাইকল এবং সোলঙ্কুর বিধিও স্বশ্রেণীর অতিনীতিতে অল্পবিস্তর প্রসারিত। গ্রীকদিগের ব্যবস্থাগ্রন্থ ও হিন্দুদিগের ব্যবস্থাগ্রস্থ হইতে উদ্ধৃত অংশসকলের দ্বারা ৰে সকল অতিনীতি অনুভূত হইতেছে, তাহার মধ্যে গ্ৰীৰদিগের অতিনীতি বাহা, তাহ লোকযাত্রার অযথা অনুসরণফলে উৎপন্ন ;–উহা ব্যবহারনীতির বিকৃতি প্রাপ্তি এবং সাংসারিকতার অতিসীমা। হিন্দুদিগের অতিনীতি যাহা, তাহ ধৰ্ম্মবুদ্ধির অযথা অনুসরণফলে উৎপন্ন ; উহা ধর্থনীতির বিকৃতি-প্রাপ্তি এবং পারলৌকিক ভাবমুগ্ধতার অতিসীমা। উভয়েতেই, ব্যবহারনীতি এবং ধর্থনীতি, এতদুভয়ের মধ্যে যথাপরিমাণ সহানুভূতি ও সামঞ্জস্য গুণের অভাব। হিন্দুর ব্যবহারনীতি হিন্দুজাতির স্বাবলম্বনে এবং গ্রীকের নীতি গ্ৰীকজাতির অত্যধিক বিজাতীয় সংস্রবসংঘটনে পরিবর্তি হওয়াতেই, বোধ করি ওরূপ সামঞ্জস্যগুণের অভাব ঘটিয়াছে। নীতি কৰ্কশ বা পৌরুষ গুণময়ী এবং হিন্দুনীতি কোমল ৰ৷ কমনীয় গুণময়ী। কিন্তু কি পৌরুষ, কি কমনীয় গুণ, কেহই, পরস্পর অসংমিলনে, সম্বন্ধশুস্ত ভাবে ও স্বাবলম্বনে, স্বফল প্রসবে পটু নহে। এই নিমিত্ত উভয় নীতিই, উভয় স্থানে, উভয় জাতির জাতীয় বিকৃতি ও অধঃপতনের কারণ স্বরূপ হইয়াছিল । গ্রীকদিগের বাণ, কেবল আত্মৰলে, আমরা আত্মপ্রাধান্য রক্ষা করিব । ইহাদিগের নিকট দেহে বল ও মনে স্বার্থ, এ জগতে সৰ্ব্বস্ব ; কিন্তু ইহারা জানিত না যে, বল এবং স্বার্থেরও এ জগতে সীমা এবং হিন্দুদিগের প্রতিদ্বম্বিতা উভয়ই আছে । অন্য দিকে হিন্দুদিগের ইচ্ছ, কেবল ধর্শ্ব ও কোমল মন্থৰ্য্যন্ধগুণে चांभन्न ७ जभ९यांबां कांछोडेश्व<qद९१ ईeबछ्षाच७१३ जग्रं९७ औवळमब উদেঙ্গ ; কিন্তু ইহা জনিত ন যে, কেবল কোমল গুণ, সংশ্বিল্প २b”