পাতা:চিঠিপত্র (চতুর্দশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঠাকুর যে অগ্রণী হয়েছেন, পরিষৎ সভায় এজন্য তাদের সাধুবাদ করা হয় ( যথাক্রমে ২৭ জুলাই ১৯০১ ও ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯০১এর মাসিক অধিবেশনে )। সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকার ১৩০৭ ও ১৩০৮ বর্ষে রবীন্দ্রনাথের তিনটি ব্যাকরণ-নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। পরিষদের অধিবেশনে পঠিত আরো দুটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয় বঙ্গদর্শন পোষ ১৩০৮এ এবং ভারতী আষাঢ়, শ্রাবণ ১৩১১ সংখ্যায়। এই প্রবন্ধগুলি নিয়ে রবীন্দ্রনাথের ‘শব্দতত্ত্ব’ বই বেরোয় ফেব্রুয়ারি ১৯.২এ । অতঃপর রবীন্দ্রনাথের ব্যাকরণ-বিশ্লেষণের নতুন অধ্যায় শুরু হয় প্রবাসী পত্রিকায় । প্রবাসী ১৩১৮ বর্ষের অাষাঢ় ভাদ্র আশ্বিন কাতিক ও অগ্রহণয়ণে অনূ্যন পাচটি ব্যাকরণ প্রসঙ্গ রচনা তিনি প্রকাশ করেছিলেন– এই বাক্যটিকে তার ভূমিকা স্বরূপে গ্রহণ করতে হয় । পত্র ১৭। মাইরন ফেলপসকে লেখা ইংরেজি চিঠি : The Problem of India : A Letter শিরোনামে মডার্ন রিভিউ অগস্ট ১৯১১এ (পৃ ১৮৪-১৮৭ ) মুদ্রিত। ছাপার পূর্বে রামানন্দবাবু প্রফ পাঠিয়েছিলেন, দ্র, রামানন্দকে লেখা ২৫ জুলাই ১৯১৯এর পত্র, চিঠিপত্র ১২ পৃ ২-৩ । রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন, ‘প্রফে দ্বিতীয় গেলির শেষপ্রাস্তে একটি প্যারাগ্রাফ যোগ করিয়াছি।’ ১ ১৯১০ এ কোনো সময় মু্যইয়র্কের আইনজীবী মাইরন ফেলপস এদেশে এসেছিলেন । তিনি শাস্তিনিকেতনে, শিলাইদহেও গিয়েছিলেন। রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, ১৯১০এ শিলাইদহে তার নূতন জীবন শুরু হল— ‘আমি যেন ইংলণ্ড-আমেরিকার পল্লী অঞ্চলের একজন সম্পন্ন কুষাণ।... এই সময় আমেরিকা থেকে এসেছিলেন মাইরন ফেলপস– ইনি ভারতের প্রতি সহানুভূতিশীল বলে এর ১. ফেলপসকে লেখা রবীন্দ্রনাথের পত্ৰখানির মুখ্যাংশ চিঠিপত্র ১২ পৃ ৪৫০৪৫২য় মুদ্রিত হয়েছে। ©ዓ ቆይ