পাতা:চিঠিপত্র (ত্রয়োদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবীন্দ্রনাথের পত্র ও প্রবন্ধ-সংকলন “শাস্তিনিকেতন-বিদ্যালয়ের শিক্ষাদর্শ' ( ১৩৮৮ ) গ্রন্থের পরিশিষ্ট ২ অংশে ( هg. ر ( مه ه- ۰ ع د পত্র ১৩ । “এখানে আসিয়া অবধি আমাদের অবস্থা শোচনীয় হইয়া উঠিয়াছে ।” পীড়িত কন্যা রেণুকাকে নিয়ে, বায়ুপরিবর্তনে পীড়া উপশমের আশায় রবীন্দ্রনাথ ১৩০৯ বঙ্গাব্দের ফাঙ্কন মাসের শেষের দিকে হাজারিবাগে গিয়েছিলেন । নগেন্দ্রের স্ত্রী। রবীন্দ্রনাথের তালক নগেন্দ্রনাথ রায়চৌধুরীর সহধর্মিনী নির্মলনলিনী ( নলিনীবালা ) দেবী । পিসিমা । রাজলক্ষ্মী দেবী, মৃণালিনী দেবীর দূর সম্পর্কিত পিসিমা । "পথটি এমন যে ইচ্ছা বা আবগুক হইবামাত্রই যে দৌড় দেওয়া যায় এমন জো টি নাই ।” এই পত্ররচনাকালে, গিরিডি পর্যন্ত রেলযোগে যাওয়া সম্ভব ছিল । সেখান থেকে পুস্পুস বা মানুষে-টানা গাড়িতে দীর্ঘপথ অতিক্রম করে হাজারিবাগে পৌছানো যেত। পত্র ১৪ । “আমি ঘুরপাক খাইয়া বেড়াইতেছি।” হাজারিবাগে রেণুকার পীড়ার উপশম না হওয়ায় চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শের জন্ত রবীন্দ্রনাথ প্রথমে কলকাতায় আসেন, সঙ্গে মীরা দেবী ও শমীন্দ্রনাথকে নিয়ে আসেন । মীরা দেবীকে কলকাতায় রেখে শমীন্দ্রনাথকে সঙ্গে নিয়ে রবীন্দ্রনাথ বোলপুরে যান, সেখানে বিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করে কলকাতা ফিরে আসেন । “আপনি কুষ্টিয়া গেছেন শুনিয়া খুলি হইলাম—” মনোরঞ্জন ৰন্দ্যোপাধ্যায় শান্তিনিকেতন ৰিজালয় থেকে চলে যাবার পর 文愚愈