পাতা:চিঠিপত্র (দ্বাদশ খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> 8 ১৯ নভেম্বর ১৯২৯ ভবানীপুর ৩রা অগ্রহায়ণ, ১৩৩৬ । ভক্তিভাজনেষু, আমি আপনাকে কাজ উপলক্ষ্যে চিঠি লিখিলে ও অtপনি কাজ সম্বন্ধীয় কথার জবাব দিয়া অতিরিক্ত যাহা লেখেন তাহাতে উপকৃত হত এবং আনন্দ পাই । আপনি যে লিখিয়াছেন, “নিজের ভিতরকার যে বড়ে দান সেটা বড়ো শান্তি ও অবকাশ ছাড়া যথোচিত ভাবে উদ্রভাবিত হতে চায় না । সেই শান্তি ও নিরাবিল অবকাশকে আপনার অন্তরের জিনিষ করে তোলবার জন্যে একান্তমনে চেষ্টা কবি । যদি সফল হতে পারি তবে নিজের জীবনটাই নৈবেদ্যরূপে রচিত হতে পারবে—অদ্যা কোন রচনা নাই বা হোলো” । আপনার ভিক্ষা সার্থক ন হইলেও লিখিয়াছেন— “এই ভিক্ষাটা সাধনারই একটা অঙ্গ—বোধ করি নিরর্থক হলেও তার একটা সার্থক তা আছে" । এই সকল কথা পড়িয়া আমার আন্তরিক দৈন্য সম্বন্ধে ধারণা স্পষ্টতর হইয়াছে । প্রণত ত্রীরামানন্দ চট্টোপাধ্যায় :: Hzāgā TT:Hã “zgā ētĀTE" Romain Rolland-a প্রবন্ধে আপনার পিতার সহিত পরমহংস রামকৃষ্ণের \う>)