পাতা:চিঠিপত্র (নবম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিবর্তন ঘটে সত্য কিন্তু অধিকাংশ পাঠক-পাঠিকার নিকট বৈকালীর পাঠই অভ্রান্ত ও আদরণীয় মনে হইতে পারে। নব বৈকালী'র বিস্তারিত গ্রন্থপরিচয়ে বিশদভাবে দেখানো হইয়াছে (পৃ ১০৪১০৫ ) রবীন্দ্ররচনাশৈলীর গুণে পূর্বোক্ত একই কবিতার আধারে কিভাবে গীতবিতান-ধৃত দুইটি গানের আর বহু বৎসর পরে (২৫ বৈশাখ ১৩৩৮ ) একটি স্বাক্ষর-কবিতার উদ্ভব । পত্র ১২, ১৩ । ১৯৩২ সালের এপ্রিল মাসে রবীন্দ্রনাথ পারস্যভ্রমণে গিয়েছিলেন ; পূর্ব বৎসরেই যাইবার আয়োজন হইয়াছিল, অসুস্থতার জন্য সে প্রস্তাব কার্যে পরিণত হয় নাই । ১৯৩২ সালে পারস্যভ্রমণের কথা ৮১-৮৪ ও ৮৬ –সংখ্যক পত্রে ও শ্ৰীমতী বাসস্তী দেবীকে লিখিত ৯-১০ –সংখ্যক পত্রে উল্লিখিত । রবীন্দ্রনাথের লেখা পারস্যভ্রমণ-বৃত্তান্ত সমকালীন ‘বিচিত্রা’ ও ‘প্রবাসী মাসিক পত্রে মুদ্রিত ও সম্প্রতি পারস্য-যাত্রী গ্রন্থে সংকলিত । পত্র ১৮ ও ১৯। স্বজনী পত্রে ( ১৩৬৮) রবীন্দ্র-লেখাঙ্কন মুদ্রিত। পত্র ২৮-৩০ । বিশ্বভারতীর জন্ত অর্থসংগ্রহের উদ্দেশ্যে এই সময় রবীন্দ্রনাথ ভূপালে গিয়াছিলেন । পত্র ৩৬ । বীরেন্দ্রকিশোরকে পত্রে জানিয়েছিলুম'— বীরেন্দ্রকিশোরকে লিখিত পত্রটিও (২৩ অগস্ট, ১৯৩১ ) এই গ্রন্থভুক্ত (পৃ ৪২২ ) । ১৩৩৮ কাতিক সংখ্যা হইতে প্রবাসীতে শ্ৰীমতী হেমন্তবালা দেবীকে লিখিত পত্রাবলী পত্রধারা’ নামে ধারাবাহিক প্রকাশিত হইতে থাকে। ৮৬-সংখ্যক পত্রে তাহার উল্লেখ আছে । এই সময় ( আশ্বিন ১৩৩৮ ) প্রবাসী পত্রে নরদেবতা' নামে রবীন্দ্রনাথের একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়— ‘আমার ধৰ্ম্মমত সম্বন্ধে ব্যাখ্যা'র প্রসঙ্গে উহাও দ্রষ্টব্য ।