পাতা:চিঠিপত্র (প্রথম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তোমার কল্যাণ-কামনা আমার হৃদয়ে জাগরূক রহিয়াছে—তুমি সকল বাধা বিপত্তি সুখ দুঃখের ভিতর দিয়া পরিপূর্ণ মনুষ্যত্বের দিকে অগ্রসর হইতে থাকো ; স্বদেশের হিতানুষ্ঠানের জন্য আপনার জীবনকে প্রস্তুত করিয়া তোল ইহাই আমি একান্ত চিত্তে কামনা করি । ( ১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৩০৯ ) সত্যরঞ্জন বসুকে লিখিত দ্র, রবীন্দ্রনাথ ও ত্রিপুরা, পৃ. ৮৭ ઉં প্রিয়বন্ধুবরেষু, ঈশ্বর আমাকে গৃহ হইতে বহিস্কৃত করিয়া দিয়াছেন— এক্ষণে আমাকে ভিক্ষুব্রত গ্রহণ করিতে হইবে । আপনার দ্বারে আমার এই প্রার্থনা যে বোলপুর ব্রহ্মচৰ্য্যাশ্রমের একটি ছাত্রের ব্যয়ভার আপনাকে গ্রহণ করিতেই হইবে । অধিক নহে, বৎসরে ১৮০ টাকা। প্রতি বৎসর অগ্রহায়ণ মাসে যদি এই টাকাটি দেন তবে তাহ আমার পরলোকগত পত্নীর মৃত্যুবাষিক মঙ্গলদান বলিয়া আমি তৃপ্তিলাভ করিব এবং তাহাতে ঈশ্বর আপনারও কল্যাণ করিবেন। আপনার শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে লিখিত দ্র, সজনীকান্ত দাস, রবীন্দ্রনাথ জীবন ও সাহিত্য’ ( ১৩৯৫ ), পৃ. ৯৩ ১০ অগস্ট ১৯০৩ বন্ধু আপনি বুঝি আমার পাঠিকাকেও খাটিয়ে নিচ্চেন ? তিনি যে দুটি নাম দিয়েছেন সে ঠিকই হয়েছে কিন্তু তার নালিশ সম্বন্ধে আমার তরফে وا o ھ