পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্ৰ ২০ 'আমাকে এখনো কিছুদিন ক্ষমা করিবেন। আমার হৃদয়ের মধ্যে একটা ব্যাকুলতা অনুভব করিতেছি— তাহার একটা কিনারা না করিয়া আমি কিছুতে মন দিতে পারিব না। আমার বাহিরের সমস্ত কাজকর্শ্বের ভিতর হইতে অত্যন্ত একটা বেদনার তাগিদ আসিতেছে— আমাকে আমার অন্তরাত্মা ভারি একটা তাড়া লাগাইতেছে । অতএব দয়া করিয়া আপনারা আমার ছুটি বাড়াইয়া দিবেন। “কিন্তু বিদ্যালয়ের প্রসঙ্গে যাহা কিছু আলোচ্য বিষয় আছে তাহা লিখিতে কুষ্ঠিত হইবেন না।. ১লা ফাল্গুন ১৩১৪ ’ ‘বিদ্যালয়ে আমাকে শীঘ্ৰ টানিবেন না। আমার দুই একটা কৰ্ত্তব্যে হাত দিয়াছি— তা ছাড়া অন্তর্ধামীর সঙ্গেও আমার বোঝাপড়া দরকার । অন্য কোন কাজে আমার মন যাইতেছে না। ৫ই ফাল্গুন ১৩১৪ ।” এই ‘ব্যাকুলতা’ ও ‘অন্তর্যামী’র সঙ্গে এই ‘বোঝাপড়া’ই গীতাঞ্জলি’র সমকালীন গানে কবিতায় উৎসারিত হইয়াছে বলা চলে। পচিশ বংসর পরে, দৌহিত্র নীতীন্দ্রনাথের মৃত্যুতে তাহার মাতৃদেবী শ্ৰীমতী মীরা দেবীকে রবীন্দ্রনাথ ষে পত্ৰখানি লিখিয়াছিলেন তাহাতেও, শমীন্দ্রনাথের মৃত্যু রবীন্দ্রনাথ কিভাবে গ্রহণ করিয়াছিলেন, বারংবার পরমাত্মীয়দিগের বিয়োগদুঃখকে তিনি কিভাবে স্বীকার করিয়া লইয়াছেন, সে কথা বিবৃত হইয়াছে— ‘ষে রাত্রে শমী গিয়েছিল সে রাত্রে সমস্ত মন দিয়ে বলেছিলুম বিরাট বিশ্বসত্তার মধ্যে তার অবাধ গতি হোক, আমার শোক তাকে একটুও যেন পিছনে না টানে। তেমনি নীতুর চলে যাওয়ার কথা » °ब्ररीौटानां८षब्र छेि?", tनर्थ, *ांब्रनौब्र न२षाi, २७६* ગ ર છે