পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ২৪ পুত্র সরোজচন্দ্ৰ ] মুঙ্গেরে তাহার মামার বাড়িতে গিয়াছিল, শমীও আগ্রহ করিয়া সেখানে বেড়াইতে গেল— তাহার পরে আর ফিরিল না।-- ১৯শে অগ্রহায়ণ ১৩১৪ ।” ‘ঈশ্বর যাহা দিয়াছেন তাহা গ্রহণ করিয়াছি ; আরো দুঃখ যদি দেন ত তাহাও শিরোধাৰ্য্য করিয়া লইব— আমি পরাভূত হইব না।. ২৪শে মাঘ ১৩১৪ ।” —দ্র, চিঠিপত্র ১৩, পৃ ৬৬-৬৭ আগ্রহায়ণ মাসে শিলাইদহে গিয়া রবীন্দ্রনাথ কয়েক মাস থাকেন— এই সময়ের মধ্যে পাবনা প্রাদেশিক সম্মিলনীর সভাপতির কার্য, জমিদারিতে “পল্লীসমাজ” স্থাপন, ‘গোর’ রচনা প্রভৃতি দেশহিতকর্ম ও সাহিত্যকর্ম অব্যাহত চলিতে থাকে ; শাস্তিনিকেতন বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত অধ্যাপক শ্ৰীভূপেন্দ্রনাথ সান্তালকে লিখিত বহু পত্রে পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে বিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধান করিতে থাকেন। মৃত্যুশোক তাহার অস্তজীবনকে এ সময় কোন পথে প্রধাবিত করিতেছিল তাহার পরিচয় পাই এই কালে রচিত গানে ( যথা, ‘অন্তর মম বিকশিত কর আস্তরতম হে’, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৩১৪ }, ১৩১৪ সালের মাঘোৎসবের ভাষণে°, এবং ভূপেন্দ্রনাথ সান্তালকে লিখিত কোনো কোনো চিঠিতে, যেমন— ১ "রবীন্দ্রনাথের গোরা উপস্তাস দুই বৎসরেরও অধিক কাল ( ১৩১৪ ভাজ - ১৩১৬ DDDS DBB BBBD BBB DDDDD BBD BDD DBBB BB BB পাইয়াছিলাম... তিনি একবার দারুণ শোক পাইয়াও ঠিক তাহার পরদিন একটি কিস্তি লিখিয়া পঠাইয়াছিলেন । —রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, “রবীন্দ্রনাথ ও মাসিক পত্র”, “শাস্তিনিকেতন, জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৩ । এই ‘শোক শমীন্দ্রনাথের মৃত্যুশোক , দ্রষ্টব্য শ্ৰীপ্ৰভাতকুমার মুখোপাধ্যায়, রবীন্দ্রজীবনী ১, প্রথম সংস্করণ, পৃ ৪৬• ২ “রবীন্দ্রনাথের চিঠি”, দেশ, শারদীয়া সংখ্যা, ১৩৪৯ ७ ब्रदौठानांष #ांकूद्र, “इ:ष", थर्म । वैौथनाढव्ठ ब्रहणानबिल -कटुंक ॐांशत्र “কবি-কথা” প্রবন্ধে উদদ্ভুত, বিশ্বভারতী পত্রিকা, কার্তিক-পৌষ ১৩৪• ૨૨ ૭