১৭৪ চন প্রাণ রাখা হয়। শুরু অপরাধে এমন ও সাজা আছে যে, দোষী ব্যক্তির পায়ের বুড়া আঙ্গুলে দড়ি বার্বির মাথা নিচু করিয়া টাঙ্গাইয়া রাখা হয়: বিষম যন্ত্রণায় সে ছট্ফট্ করিতে থাকে। প্রাণদণ্ড ত কথায় কথা দোষের গুরু লঘু বিচার নাই। তিন চারবার দোস করি! প্রাণদও হয়; তা যেই হউক না কেন। দোষ। যেখানে দোষ করে, গ স্থানে লইয়া গিয়: তাহার সাজ: দেওয়া হয়। খাচায় পুরিয়া পালকীর নত করিয়: নানা স্থানে লয়ে গাওয়া হয় বলিয়া এরূপ দৃশ্য পথে প্রায়ই দেখা ও আমাদের দেশের মত জেলখানা বা অন্য নির্দিষ্ট স্থানে সাজ। হইলে এরূপ দেখাইত না। আর চীন দেশে পিতামাতার প্রতি ক্তি এরূপ সগুণ বলি। বিবেচিত হয় যে, খুর্নী ব্যক্তির সাভার সনগ্ন *ি পন্থা কি মত। অ‘সয়া সপথ করি। বলেন যে, তেলে = ' ' তাদের কখনও অবাধ্য হয় নাই তাহা হইলে সেরূপ দোষী ব্যক্তিকেও ছাড়িয়া দেওয়া হয়। চীন দেশের সাধারণ লোক অশিক্ষিত। ইংরাজী অতি সামান্য লোকই জানেন। আর যাহারাও বা জানেন, তাঁহারাও আবার সামান্য “পিজন ইংলিস্” মাত্র। চীন ভাষাতেও ভালরূপ লিথিতে ও পডিতে অধিকাংশ লোকেই জানেন না। সে চায় নি মম। 5 \
পাতা:চীন ভ্রমণ - ইন্দুমাধব মল্লিক.pdf/১৮৪
অবয়ব