পাতা:চীবর - বঙ্গিমচন্দ্র মিত্র.pdf/২০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o লেহন করুন, সুখ পাইবেন। যেন শিরাজী সোহন পাপড়ীি-পৰ্দার পর্দায় মিষ্টতা-শব্দে শব্দে মাধুরী। শুনা নহয় বলেন প্ৰ—“শ্ৰীকৃষ্ণের স্বীয়ধামে গমন,’ ‘নারীদের ব্ৰহ্মদৰ্শন” প্রভৃতি কবিতার ভাব-সম্পদ ও ছন্দ-মাধুৰ্য্য স্বগীয় কবি নবীনচন্দ্রকে স্মরণ করাইয়া দেয়। মনে হয়, এগুলি বুঝি নবীনচন্দ্রের রচনা । বঙ্কিমবাবুর হাত বেশ পাকা ।” ঐতিহাসিক প্রবর শ্ৰীমুক্ত অক্ষয়কুমান সৈনত্ৰেয় আনহাশষ বলেনন ৪—“কবিতা গুলির সদ্ভাবপূর্ণ আন্তরিকতা আমাকে মুগ্ধ করিয়াছে। সাহা আজকাল বাঙ্গালী কবিতায় বিরল হইয়া পড়িতেছে, তাহা আপনার কবিতায় স্বভাব-সুলভ বলিয়া “অকিঞ্চন” আমার এত ভাল লাগিয়াছে ?” পণ্ডিত প্রবর শ্ৰীমুক্ত অতুল ব্ৰক্ষও পোস্লাহ্মনী মহাশয় SLLuuYSKYSASkDD S BBBBS uBOODDBJBS S BDBBDS SBBDBS SLDBLL0DDS বঙ্কিমবাবুর কবিতা সে শ্রেণীর নয়। তাহার কবিতায় এমন একটা গভীর কােস্কার আছে যে, মৰ্ম্মস্থানে গিয়া সাড়া দেয় ; এমন একটা মাধুৰ্য আছে যে, আপনি বলে আপন ভুলাইয়া বাহিরের দিক হইতে ভিতরের দিকে টানিয়া লইয়া যায় । এ জিনিষটা বড় একটা যাহার f তাহার কবিতায় দেখা যায় না।” প্ৰবাহিনী বলেন প্ল-“আকিঞ্চনকে আমরা সাত্বিক কাব্য বলিতে পারি। দ্বিতীয় সম্বর এম্প'ল সুন্দর অবতারণা আপুনিক বাঙ্গাল কাফেল্য অতি অল্পই দেখা । उपाधि " - অর্ঘ্য, বলেন ঃ-“আকিঞ্চনের অধিকাংশ কবিতাই ভাবের