পাতা:জন্মবীজ (১৯৪২).pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তবু মাঝে মাঝে মনে পুড়ে যায় শস্যক্ষেত। বুক । তখন মনে হয় থাপ্পর মেরে বলি . . . তুই তো সবই জানতিস তবে কার পাপের প্রায়শ্চিত্ত করিয়ে নিচ্ছিস আমাকে দিয়ে ? . . . উৎসৃষ্ট, উদ্ভিন্ন এই শৈথিল সমাগম সহবাসে ক্লিন্ন আসার পরভৃত দুদৈব আপোষহীন অবিনশ্বর নয় জেনেও পরম্পরায় অশেষ সন্নিহিতকামী কলহ সাযুজ্যে নিশিত অবাঙমনসগোচর অনস্তর আঠার মত লেগে রয়েছে এখন মা আমার তুই জন্মের প্রতিপাদ্য স্বরূপ স্ফটিকস্তম্ভ হাতে যে কুমারী জলের পারে গেছে সে কি তুই ছিলি, মা আমার অনাড়ম্ব ক্লিষ্ট সন্নিবেশ সমস্ত স্বপ্নই যা মিথ্যে ছিল সন্নিবিষ্ট হোক প্রাথিত তোমার যৌবন কখনো যাবে না তুমি মুনির পুত্রী পরম্পর্যময় অর্কপ্রভর সঞ্চয় শুণ্য হবে তখনই ■ অন্ধ পথে পথে ভিক্ষে করে ফেরে আলোর মোহর এমন খেলাছলে যারে যা ভেসে ভেসে ভাসার পথ জুড়ে বিষাদনীল মা তুই কাছে আয় এখন পৌষ মাস আয়রে চরাচরে বিশ্বময় এই যে বেঁচে আছি, কীভাবে বেঁচে আছি, আয় মা কাছে আয় ভ্ৰাম্যময় এদেশ ভেঙে যায়, ভাঙার কথা ছিল, ভাঙার বুঝি তাই এতই প্রবণতা তুই কি পৃথা আদি যুদ্ধ অঙ্গনে খুঁজিস একা কাকে শ্রাত্তিহীন షారి