আমেরিকার দাস-সমর। ) స్చెరీ ভাসিয়া যাইতেছিলেন, তাহারা মিলের এই প্রবন্ধক্কপ অবলম্বন পাইয়। স্বস্থানে সংস্থিত হইলেন। ইহঁরা সকলে একত্রীভূত হইয়। এক্ষণে দাসত্বের প্রতিকূলে একটা দল সংস্থাপিত . করিলেন o ইত্যবসরে উদীচ্যের ” “জয়লাভ করিল। সুতরাং ইংলণ্ডে দাসত্বের প্রতিকূল দল ক্রমেই পুষ্টাবয়ব হইতে লাগিল। মিল, ইতিপূৰ্ব্বে কিছুদিনের জন্য ভ্রমণে গিয়াছিলেন ; তিনি ভ্রমণ হইতে প্রত্যাবৃত্ত হইয়। ওয়েষ্ট মিমিষ্টার রিভিউতে অধ্যাপক কেয়ার্ণেসের পুস্তকের সমালোচনা উপলক্ষ করিয়া এই বিষয়ে অার একটা প্রস্তাৰ লিখিলেন । যদি মিল প্রভৃতি কতিপয় মনীষী ইউনাইটেড ষ্টেটসের স্বপক্ষ্যে লেখনী ধারণ ও জিহব। সঞ্চালন না করিতেন, তাহ হইলে ইংলণ্ড আমেরিকার অধিকতর বিদ্বেষের ভাজন হইতেন সংশয় নাই। ইংলণ্ড আমেরিকার প্রতি এই অসদ্ব্যবহারের ফল অদ্যাপি ভোগ করিতেছেন । পূৰ্ব্বোক্ত কতিপয় মনীষীর প্রতি প্রগাঢ় শ্রদ্ধা না থাকিলে আমেরিকার ক্রোধানল এতদিন শ্বেতদ্বীপকে ইংরাজরক্তে রঞ্জিত করিত সন্দেহ নাই । ইউনাটটেটু ষ্টেট সের জাতীয় অস্তিত্ব লোপ করাই ইংলণ্ডের আন্তরিক ইচ্ছা ছিল ; কিন্তু জগতের মঙ্গলের জন্য এবং ইউনাইটেট ষ্টেট সের সৌভাগ্য বলে ইংলণ্ডের সেই অসাধু ইচ্ছা সফল হইল না , তথাপি এরূপ অসাধু ইচ্ছা হৃদয়ে ধারণ করার বিষময় ফল ইংলণ্ডকে আজও পদে পদে ভোগ করিতে হইতেছে । আমেরিকার স্বাপক্ষ্যে লেপনী চালনা করার অব্যবহিত দুই বৎসর কাল. মিল যে যে বিষয়ে নিমগ্ন ছিলেন, তাহ রাজনৈতিক নহে। এই সময় অষ্টিনের মৃত্যু হয় ; এবং তদীয় মৃত্যুর পর তৎপ্রদত্ত ব্যবহারবিজ্ঞান-বিষয়ক o (Jurisprudence) ēottW-tąst ztątfēts šā অষ্টিনের স্মৃতি মিলের হৃদয়ের অতি প্রিয় ৰপ্ত ছিল। সেই স্মৃতির সম্মাননার জন্য, মিল অষ্টিনের উপদেশাবলীর সমালোচনা করিলেন । যৎকালে মিল, বেস্থাম-প্রণালীতে নব-দীক্ষিত হন, তৎকালে তিনি ব্যবহার-বিজ্ঞান শাস্ত্রের আলোচনায় অনেক সময় অতিবাহিত করেন। সেই আলোচনার সময় এই বিষয়ে তাহার মনে অনেক নুতন ভাবের
