পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Y7 এক নিপাঠ --Masa w N. NYNTYMIN-Nw"NA Nv NPT-Nur


- °-"-"-"-"vso sea war 'w Na was ٦حمححسمح^حس~"۔ح سمہ محسیححمحمحی عحسیم

- re-r-ra-rural r-streets ry qALLALS LAqS SAAASS LS LS LqSq qqqS qLALLSSTLS LLL qS SLLLS SeSA LSLAL SLALLSAqLSLSLS Sqqq qq LqS q ধৰ্ম্মশালায় যে কথোপকথন হইতেছিল। ভগবান তাহা বুঝিতে পারিলেন এবং ভিক্ষুদিগকে দেখা দিবার অভিপ্ৰায়ে বুদ্ধশষ্যা পরিত্যাগপূর্বক বেশবিন্যাসে প্রবৃত্ত হইলেন। রক্তবর্ণ দোপাটার উপর বিদুল্লতার ন্যায় কায়বন্ধ সংযোজিত হইল : সৰ্ব্বোপরি রক্তকম্বল-সদৃশ বুদ্ধোচিত মহাচীবর শোভা পাইতে লাগিল। যখন তিনি গন্ধকুটীর হইতে বাহির হইলেন, তখন তাহার অনন্ত বুদ্ধলীলা-শোভিত গতি দেখিয়া বােধ इझेळ ८षन ८कांन কেশরী বা প্ৰমত্ত গজেন্দ্ৰ চলিয়া যাইতেছে। তিনি সেই অলঙ্কত ধৰ্ম্মমণ্ডপে প্রভাময় বুদ্ধাসনে অধিরোহণ করিলেন ; তাহার দেহনিঃস্থত ষড় বর্ণ রশ্মিজাল উদয়াচল-শিখরারূঢ় * বালসুৰ্যের অর্ণববক্ষঃপ্রতিফলিত অংশুমালার ন্যায় চতুর্দিক উদ্ভাসিত করিল। সম্যকসম্বুদ্ধকে সমাগত দেখিয়া ভিক্ষুসঙ্ঘ তৎক্ষণাৎ তুৰ্কীস্তাব অবলম্বন করিলেন । শান্ত সকরুণ দৃষ্টিতে সেই সভা অবলোকন করিয়া ভাবিলেন, ‘এই পরিষৎ অতীব সুন্দর ; কেহই অস্বাভাবিক ভাবে হস্তপদ বিক্ষেপ করিতেছে না, হাঁচি, উৎকাসন পৰ্য্যন্ত শুনা যাইতেছে না । ইহার বুদ্ধমাহাক্স্যে এত শ্ৰদ্ধান্বিত এবং বুদ্ধতেজে এত অভিভূত যে আমি সমস্ত জীবন নিন্তব্ধ থাকিলেও, যতক্ষণ কথা না বলিব, ততক্ষণ অন্য কাহারও স্বাক্যস্ফীৰ্ত্তি হইবে না ।” অনন্তর তিনি সুমধুর ব্ৰহ্মভাবে ভিক্ষুদিগকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, “ভিক্ষুগণ, তোমরা সভাস্থ হইয়া কি আলোচনা করিতেছিলে এবং আমাকে দেখিয়া কি বলিতে ক্ষান্ত হইলে ?” তাহারা বলিলেন, “ভগবান, আমরা এখানে বসিয়া কোন অনাবশ্যক কথা বলি নাই ; আমরা আপনারই গুণকীৰ্ত্তন করিতেছিলাম। মহাপন্থাক তাহার কনিষ্ঠের প্রবৃত্তি বুঝিতে পারেন নাই; আপনার শক্তি অলৌকিক ; আমরা এই সকল কথা বলিতেছিলাম।” তাহা শুনিয়া শান্ত কহিলেন, “ভিক্ষুগণ, চুল্লপন্থক এ জন্মে আমার KKB BBDDDBD BDDBDD DBBDDS BBB BB BBD SDB BBDD BBB BD DDD DD DDDD SS ভিক্ষুরা তখন ভগবানকে ইহার অর্থ ব্যাখ্যা করিতে অনুরোধ করিলেন ; ভগবানও নিম্নলিখিত কথায় DBDSBDBDBDuuD BD DBD BBD DBDDD DBB S পুরাকালে বারাণসী নগরে ব্ৰহ্মদত্ত নামে এক রাজা ছিলেন। তঁহার সময় বোধিসত্ত্ব শ্রেষ্টিকুলে জন্ম গ্ৰহণ করেন এবং বয়ঃপ্ৰাপ্তির পর শ্রেষ্ঠপদে নিযুক্ত হইয়া “চুল্লশ্রেষ্ঠ” এই উপাধি প্ৰাপ্ত হন। তিনি পরম বিদ্বান ও বুদ্ধিমান ছিলেন এবং নিমিত্ত + দেখিয়া শুভাশুভ গণনা করিতে পারিতেন। একদিন বোধিসত্ত্ব রাজদর্শনে যাইবার সময় পথে একটা মৃত মূষিক দেখিতে পাইলেন। তৎকালে আকাশে গ্রহ ও নক্ষত্ৰগণের যেরূপ সংস্থান ছিল তাহা গণনা করিয়া তিনি বলিয়া উঠিলেন, “যদি কোন বুদ্ধিমান সদ্যবংশজ ব্যক্তি এই মৃত ইন্দুরটা তুলিয়া লইয়া যায়, তাহা হইলে সে ব্যবসায় করিয়া পরিবার-পোষণে সমর্থ হইবে।” ঐ সময়ে এক ভদ্রবংশীয় অথচ নিঃস্ব যুবক সেই পথ দিয়া যাইতেছিল। সে বোধিসত্ত্বের কথা শুনিয়া ভাবিল, “ইনি তা কখনও না জানিয়া শুনিয়া কোন কথা বলেন না। মরা ইন্দুরটা লইয়া গিয়া দেখি কপাল ফিরে কিনা।” অনন্তর সে ইন্দুরটা তুলিয়া লইয়া গেল। নিকটে এক দোকানদার তাহার পোষা বিড়ালের জন্য খাবার খুজিতেছিল। সে যুবকের নিকট হইতে এক পয়সা ; দামে ইন্দুরটা কিনিল। যুবক তখন ঐ পয়সা দিয়া গুড় কিনিল এবং এক কলসী জল লইয়া, যে পথে মালাকারের বন হইতে পুষ্প চয়ন করিয়া ফিরে, সেইখানে গিয়া বসিল । অনন্তর মালাকারেরা যখন পুষ্প লইয়া ক্লান্তভাবে সেখানে উপস্থিত হইল, তখন যুবক তাহাদিগের প্রত্যেককে একটু একটু গুড় ও এক এক ওড়ং ৪ জল খাইতে দিল । মালাকারেরা তৃপ্ত হইয়া তাহাকে এক এক মুষ্টি ফুল দিয়া গেল। সে উহা বেচিয়া যে পয়সা পাইল তাহ দিয়া পর দিন বেশী গুড় কিনিল এবং ফুলের বাজারে গিয়া মালাকারদিগকে আবার খাওয়াইল। মালাকারেরা সে দিন তাহাকে কতকগুলি ফুটন্ত ফুলের গাছ দিয়া গেল। এইরূপে ফুল ও ফুলগাছ বেচিয়া দুই চারি দিনের মধ্যে তাহার আট কাহণ পুজি হইল।

  • মূলে ‘যুগন্ধর' শব্দ আছে। ইহা ‘উদয়াচলের” প্রতিশব্দ। । নিমিত্ত-লক্ষণ, যেমন বামে শব, শিবা,

কুম্ভ এবং দক্ষিণে গো, মৃগ ও দ্বিজ, ইহারা শুভফলপ্ৰদ। : মুলে “কাকিণিক” এই শব্দ আছে। ইহা তৎকালপ্রচলিত একপ্রকার তামিমুদ্রা = ২০ কপর্দক । $ পালি উলুক’ ( সংস্কৃত উদঙ্ক’ ) ।