পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ህ” প্ৰথম নিপীঠ qSqSSSSqLqS LAqLS LqL SLSLSLSLSLS SLSLSSSLLLLSeSeTMeSLSLMLSSLieSLLLSLMLMLMeLS LeMLL LLAMLq Naruaaa SLLLLL LSLSSSLLLLSSLLLLLSS LLeLM L LLLLLS SLSLS SLMSqM MSASA SAAAALLLLSLLLSL SeLSSTLSS LAL SLS ee LLSLLLeeeLeTeSeSqSLLALSLS eeL SLLLLLS aS M - NI- -M-M-A-N-N- M-N. N. N. IN "N-TA-N---M--M- IN--N,N-IN-N. N. IN IN-N-1- - - ~~ r অতি প্ৰাচীনকালে এই স্থানে এক নিবিড় অরণ্য ছিল এবং এই পুষ্করিণীতে এক উদকরাক্ষস বাস করিত। তখন বোধিসত্ত্ব কপিরূপে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন ; তাহার দেহ রক্তবর্ণ মৃগপোতকের ন্যায় প্রতীয়মান হইত। তিনি আশি হাজার বানর সঙ্গে লইয়া এই অরণ্যে বাস করিতেন । বোধিসত্ত্ব বানরদিগকে উপদেশ দিয়াছিলেন, “বাপ সকল, এই বনে বিষবৃক্ষ আছে, এমন অনেক সরোবরও আছে, যাহার জলে উদক রাক্ষস থাকে। সাবধান, আমাকে জিজ্ঞাসা না করিয়া কোন অজানা ফল খাইওনা, পূর্বে যেখানকার জল পান কর নাই, এমন জলাশয়ের জলও মুখে দিও না । তাহারা “যে আজ্ঞা” বলিয়া তাহার উপদেশানুসারে চলিতে অঙ্গীকার করিলা । একদিন বানরেরা ঐ অরণ্যের এমন একস্থানে গিয়া পৌছিল, যাহা তাহারা পুৰ্ব্বে কখনও দেখে নাই। সারাদিন চলিবার পর জল খুজিতে খুজিতে তাহারা এক সরোবরের তীরে উপস্থিত হইল ; কিন্তু বোধিসত্ত্বের আগমন প্রতীক্ষায় জলপান না করিয়া তীরে বসিয়া রহিল। " অতঃপর বোধিসত্ত্ব গিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন তোমরা জল খাইতেছি না কেন ?” তাহারা বলিল, “আপনার আগমন প্ৰতীক্ষায় বসিয়া আছি।” বোধিসত্ত্ব বলিলেন, “বেশ করিয়াছি।” ইহার পর বোধিসত্ত্ব এই সরোবর প্রদক্ষিণ করিয়া পদচিহ্ন দর্শনে বুঝিলেন, প্ৰাণিগণ। জলপানাৰ্থ উহাতে অবতরণ করিয়াছে বটে, কিন্তু কেহই উহা হইতে উত্তরণ করে নাই। অতএব ঐ সরোবর যে রাক্ষস-সেবিত, তৎসম্বন্ধে নিঃশংসয় হইয়া তিনি বলিলেন, “বাপ সকল, তোমরা জলে না নামিয়া ভালই করিয়াছ, কারণ ইহার ভিতর রাক্ষস বাস করে।” উদকরাক্ষস দেখিল বানরদিগের কেহই অবতরণ করিতেছে না। তখন সে ভীষণ মূৰ্ত্তি ধারণ পুর্বক জলরাশি ভেদ করিয়া তাহদের সম্মুখে আবিভূতি হইল। তাহার উদর নীলবৰ্ণ, মুখ পাণ্ডারবর্ণ, হস্তপাদ উজ্জল রক্তবর্ণ। সে বলিল, “তোমরা যে এখানে বসিয়া আছ ? নামিয়া জল খাওনা ?” বোধিসত্ত্ব জিজ্ঞাসা করিলেন, “তুমি এই পুষ্করিণীবাসী রাক্ষস নাও কি ?” সে दढिढ **” । “যাহারা এই জলে নামে সকলেই তোমার খাদ্য ?” “হাঁ, যাহারা জলে নামে সকলেই আমার খাদ্য ; ছোট ছোট পাখী হইতে বড় বড় চতুষ্পদ পৰ্য্যন্ত কেহই এই জলে নামিলে আমার কবল হইতে নিস্তার পায় না । তোমাদিগকেও আমার উদারস্থ হইতে হইবে।” f “আমরা তোমার উদারস্থ হইতেছি না ।” “এক বার জল পান করিয়া দেখ, হও কি না৷ ” “আমরা জলও পান করিব, অথচ তোমার আয়ত্ত হইব না।” “আচ্ছা দেখি তোমরা কেমন করিয়া জল পান কর।” ఢ ভাবিয়াছ আমরা জল পান করিবার জন্য সরোবরে নামিব ! কিন্তু আমরা আঁদেী নামিব না, অথচ আমাদের এই আশি হাজার বানরের সকলেই এক একটী নল লইয়া তাহা দ্বারা জল পান করিবে। লোকে যেমন পদ্মনাল দ্বারা জলচুষিয়া লয়, আমরাও সেইরূপ এই নলদ্বারা জলচুষিব । কাজেই তুমি আমাদিগকে ছুইতে পরিবে না।” এই কথা বলিয়া শাস্তা অভিসম্বুদ্ধ হইয়া নিম্নলিখিত গাথাটীর প্রথমাৰ্দ্ধ পাঠ করিলেন :- বুঝিলাম পদচিহ্নে, कठ थार्थी, छाम्न, छान्न, পশিয়াছে বনের र्डिङन्न বুঝিলাম পদচিহ্নে, ५aकप्ने एङाझाझ किङ्ख्य যায় নাই ফিরি নিজ ঘর । [ कभद्ध, बन गय नाभिदान किफू८द्दे জলমাঝে জলপান তরে ; নলের সাহায্যে মোরা চুষিয়া লইব বারি থাকি এই তীর-ভূমি পরে। ]