পাতা:জাপানে বঙ্গনারী - সরোজ-নলিনী দত্ত.pdf/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*াপনে কক্ষপঞ্জী be by অনেক মেয়ে পুরুষ হ্রদের ধারে দাড়িয়ে ছিপ দিয়ে মাছ ধরছে। কেউ বা বাগানে ে“ট-হাউস” (চা-ঘর) আছে সেখানে বসে গল্প গুজব করছে ও চা খাচ্ছে । অবশেষে সেই বাজারের ভিতর দিয়ে গিয়ে ঘাটে গেলাম। BBBD BDSDB DBB BDDD DB DD BB S BDDB S DDD আগের লঞ্চের মত। এবার আমরা নীচের কেবিনে প্রথমে গিয়ে বসলাম। সেখানে গিয়েই দেখি একটি জাপানি স্কুলের মেয়ে খুব স্বাভাবিক ভাবে সকলের সম্মুখে মুখে রং মাখছে। রং মাখােটা এরা কিছুখারাপ ভাবে না, তাই লুকিয়ে মাখে না। আমাদের কাছে রং-মাখা মুখ বড় খারাপ লাগে। এরা মুখে এত রং মাখে। যে মুখে অনেক ব্ৰণ ফোঁড়া ইত্যাদি হয়ে পড়ে ; তাতে মুখের সৌন্দৰ্য বড় নষ্ট হয়। জাপানি মেয়ে দেখতে সুন্দরী নয়, তার উপরে সারা মুখে ব্ৰণের দাগ হলে কেমন দেখায় তা সহজেই অনুমান করা যায়! জাপানি মেয়েদের মধ্যে আমাদের মাপকাঠির সুন্দরী একুটীও দেখি নাই। দো-আসােল জাপানি মেয়েদের মধ্যে অনেক বেশ সুন্দরী দেখেছি। জাপানীদের আর একটী দােষ, তাদের দাতা। ওদের মধ্যে ‘দাঁত পরিষ্কার করার প্রথা বোধ হয় নাই। তাই দাঁতগুলো ভয়ানক নোংরা। দেখায়। ছোট ছেলে মেয়েদেরও দাঁত ভয়ানক ময়লা ও কুত্র। সে জন্য জাপানি মেয়ে পুরুষদের মধ্যে দাঁত বাধান, বিশেষতঃ সোণার দাঁত খুবই প্রচলিত। সোণার দাঁত কিন্তু আমাদের চােখে বড় কুৎসিৎ মনে হয়। নিচের কেবিনে হাওয়ার অভাবে আমরা একটু পরেই উপরে “ডেকে” গিয়ে বসলাম। দেখতে দেখতে আমরা আবার ওৎসুতে এসে পড়লাম। সকলের আগে আসায় ট্রামে। এবার বসবার জায়গা পেলাম। কিন্তু পরে যায় এল। তাদের দাড়িয়ে যেতে হলো !