"ওটা ছি*ড়ে ফেলেছি । লাগবে না ।” নিশীথ পকেট থেকে ক্যাকটিনা পিলের কোঁটো বের করে কয়েকটা বড়ি খেয়ে ফেলে বললে, “বেলগাছিয়া কণরমাইকেল মেডিকেল কলেজের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই রিপেন । আমি বেলগাছিয়ায় থাকি বটে কিন্তু কলেজে নয়, অন্য জায়গায় । আমি কলকাতায় বেড়াতে এসেছি, আণমি জলপাইহণটিতে থাকি । সেখানকার কলেজের ইংরেজির লেকচারণর আমি । খেণয সাহেবের সঙ্গে অপমার কি দেখা হবে রিপেন ?’ শুনে নিস্তব্ধ হয়ে পড়ল রিপেন । সিডির উপরে দু-তিন ধাপ উঠে গিয়েছিল সে, নীচে নেমে এসে ঘাড় (ইট করে দাড়িয়ে থেকে বললে, “আণপনি কী যে তাই আমি বুঝতে পারছি না । বললেন, হাটখোলার থেকে এসেছি, পরে লিখলেন, বেলগাছিয়া থেকে আশস হয়েছে । নিজেকে বেলগাছিয়া মেডিকেল কলেজের হাউস ফিজিসিয়ান, ট্রপিকাল স্কুল অব মেডিসিনের প্রফেসর, বলে চালিয়ে দিয়ে পরে বললেন ও-সব কলেজের সঙ্গে কোন সম্পর্ক নেই, অন্যত্র ԶՐիՇ=ֆ7 լ নিশীথের দিকে তাকিয়ে রিপেন বললে, ‘কলকাতায় থাকেন না ?’ ‘না ।” ‘বিশ্বেস করতে হবে ? কোথায় জলপাইহাট ? ‘পদ্মার পরে ।” “পাকিস্তানে ?” ই্য ।” ‘জলপাইহণটি কলেজের লেকচারণর আপনি ? ‘ई]] ।।' 'বিশ্বেস করতে হবে ? রিপেন বললে, “আর এক সময়ে আসবেন নিশীথবাবু । ঘোষ সাহেবেকে অণজ বিরক্ত না করাই ভাল । উনি সত্যিই আগজ সকাল থেকে খুব ব্যস্ত আছেন।” ‘আমার শুধু পাচ মিনিটের মামলা রিপেন । ‘কলেজ অণজ ছুটি আছে । উনি সকাল থেকেই দেণর বন্ধ করে লিখছেন । বলে দিয়েছেন কেউ যেন কাছে না ঘেঁষে । আগজ উপরে না যাওয়াই ভাল । আপনি আগর-একদিন সময় করে’— २8o
